শুধু শুধু বিবৃতি, ভোজন-কেন্রিক জাতিসংঘিও কথায় চিড়া ভিজেনি ফিলিস্তিনে
ভিজবেনা নাফ নদীর তীরে আর রাখাইনে
জাতিসংঘ তুমি শিখো অতীত থেকে তোমার স্বার্থানেষী নিরাপত্তা পরিষদ থেকে
উল্টে দাও নিরাপত্তা পরিষদ নির্যাতিত বিশ্বের স্বার্থে।
উল্টে যেতে পারে সু চি-ক্লীষ্ট রোহিঙ্গা দৃশ্যপট
যদি মাও এর প্রথমসারির রেডার্মির প্রেতাত্মাতারা ঘিরে ধরে সু চি আর তার জান্তাদের।
উল্টে যেতে পারে সু চি-ক্লীষ্ট রোহিঙ্গা দৃশ্যপট
যদি শাহপরীর দ্বীপের নিচ থেকে শুভ্র পরীর দল নির্যাতিত নারী শিশুদের ডানায় দোলায়
আর ডানার ঢলে কেঁপে উঠে জান্তা আর সুচি -পান্ডারা।
উল্টে যেতে পারে সু চি-ক্লীষ্ট রোহিঙ্গা দৃশ্যপট
যদি নিখোঁজ নেতাজীর নিখোঁজ কোন সাহসী শিষ্য সাইন্স ফিক্শন নায়কসম
বর্মী আকাশে কিংবা জঙ্গলে সদল বলে রোহিঙ্গা- প্রেমিক হয়ে উঠে।
উল্টে যেতে পারে সু চি-ক্লীষ্ট রোহিঙ্গা দৃশ্যপট
যদি নিরাপত্তা পরিষদ আর একটা ফিলিস্তিন হতে না দেয়
যদি কূটজাল ভেঙ্গে বেরিয়ে আসে চৈনিক দেও
যদি ভারত-নেতৃত্ব হয়ে উঠে খাঁটি ভারতীয় - একাত্তরের সুডৌল চেতনায়।
উল্টে যেতে পারে সু চি-ক্লীষ্ট রোহিঙ্গা দৃশ্যপট
যদি উৎসাহী হয় মার্কিনীরা বা মধপ্রাচ্যের কোন মোড়ল
সঙ্গে থাকে সরল সবল বোল আর রোহিঙ্গা-প্রীতি কৌশল
সু চি-ক্লীষ্ট রোহিঙ্গা দৃশ্যপট পাল্টাতেই হবে
না হয় ফিরে যেতে হবে বর্বর যুগে।