আত্নজা তোমায় শ্রদ্ধা


কন্যা সন্তান আসে যখন এই ভূবনে,
সয়ং প্রভু উল্লাসিত হোন তাহাঁর সৃজনে।


মাতাপিতার আলয় করিয়া আলোকিত,
অতি আদরে ছোট্টমনি বাড়ে ক্রমাগত।


বাড়িয়া যৌবনে পাদ্বয় রাখিলে শিশুমনি,
সহস্র বিপত্তি পোহাতে হই তাহার প্রতিদিনি।


বালক, বৃদ্ধের কুলোচনের কু চাহনি,
ক্ষত বিক্ষত হইতে হই বিশুদ্ধ হৃদয়খানি।


পাড়া প্রতিবেশ, রাস্তা ঘাট সবি হই যেন নরক,
বখাটের দল ঝাপাইয়া পড়ে লইয়া পশুত্বের মোড়ক।


ধর্ষিত সমাজের কাছে পিতামাতা যায় হেরে,
তাই পরিণয়াদ্ধ করিবার চাই কচি তরুলতারে।


সবুজ তরুলতা পিতৃস্নেহ ছাড়িয়া যাই শ্বশুরালয়ে,
শুকুনের থাবায় গোংরাইতে হই স্বপ্নের বাসরালয়ে।


নতুন প্রতিবেশে কেউ বুঝেনাই তরুর কষ্টখানি,
তিল হইতে তেল খোয়াইলে হই রক্তচোখানি।


ধরণীর নিয়মে মানিয়া সাধের সংসারখানি,
একদিন তরুও মা হই ঝড়াইয়া চোখের পানি।


তরুলতা তাহার লাবণ্য হারায় সন্তানের লাগি,
সহস্র ব্যাথা বুকে চাপাইয়া হইতে হই ত্যাগী।


স্বপ্নিল লোচনে তরুলতা করিয়া সন্তান লালন,
সুখি হইবার স্বপ্ন দেখিয়া দুখু করিবে মোচন।


একদা সন্তান যখন নিজ পায়ে দাড়ায়,
তরুলতারা বুঝা হই অন্য তরুর দায়।


তরুলতারা হইতো কাহারো স্ত্রী, কাহারো মা বোন,
সমাদৃলে তাহাদের পাহিব মোরা পুরুষের গুন।