ক্ষুরধার তাঁর দু'টি কেশাগ্রে
      ছান্দ-তারা সাক্ষী
পেতে দেয় হিয়া ছায়া পাতি
         মধু যামিনী।


সে বিনে আকুল ভাবি আমি
        দিনত গেল চলি  
আর কি মিলে পার রাতে মোর
         নাই জোনাকি।  
    
এককালে মোর চিলেকোঠার পাশে
         জ্বলা প্রদীপ বাতি  
আজ দূর আকাশে ভিনদেশী তারা  
        দ্বাদশী পুর্নিমা রজনী।


আঁধারে না হয় হারা তবু বুকে বাঁধা
             আশার পরী
ছিল যে ঘরের সে রবে না হয় হক সে
            চাঁদের চাঁদিনী।