সাঁঝের বেলা সন্ধ্যাতারা
পিদিম হাতে নিলীমার পারে।

বিভাবরীর কাজল মাখা জলে  
উত্তাল সাগর শিখরে
জ্বলিছে অর্চি
নুরাণী শিখা চন্দ্রঘরে।


ছায়া মাখি বটতলে
রঙ ঝরে মধ্যেগগণে
কমল রাঙা রবি দীপ্ত আকাশের
বারবার আসে ফিরে সন্ধ্যাঘাটে।
এই খানে এই ছায়ে
না পারে ফোটতে না পারে বসতে।
সে কী কুহুক ছায়া তলে
অনল নিভেনা সিন্ধু জলে
অতল অন্দরে সিন্ধুপুরে
দেখেনিতো তা স্বর্গে।


এখানে আলোর ফুলজুরি
প্রথম আলো নিষ্প্রভ
অরুণা আলো পিয়াসী।
আন্ধি পথে চলি ভরা রজনী
চাঁদ তো দেখা হলনি।


গগনে যে পূর্ণিমা শশী
সে তো সেই অদেখা প্রিয়তি
কালশশীর ছায়া'পরে
প্রত্যাশী রবির
একদৃষ্টি নীল বাতি!