(৭)
কাজল আঁখির ছায়া মাখা তোমার দৃষ্টিকোণে হাসির ঢ্ল
ফুল্ল অধরে রাঙা হাসি লেগেই আছে অবিরল।
প্রণটি আমার থাকেনা পাশে ঐ শুনি তব দিদার আশে
আকুল মন মৌন ভাঙি গুঞ্জে মধুর ছন্দ বীণা মুখর মর্মতল।


(৮)
চির উজল উচ্ছল তব আকীর্ণ দিগন্ত নাই দেখিলাম তায়
দিবসযামী অমনিই দেখে নাও হিয়া কেমন দৃষ্টি তোমার হায়।
বৈশাখী বাদল বিহরে আকাশতলে চতুর পানে সূর্য্য খুঁজি
শুধুই দেখি তলিয়ে গেলাম তব মায়াবী আঁখির অতুল ছায়।


(৯)
শোরগোল শুন নিরালা সুদূরিকা ভুবন গগন জুড়ি স্বর্গ-মোহিনি
সূর্য্য যখন উদয় হল গগন’পর পূর্ব হতে সুর উঠেছে মত্ত ভুবন শুনি।
উজাড়ি হিয়া দখিনা পবনী যায় বহিয়া পরাণ ছুঁইয়া গগনগিরি শিহরিয়া  
সার কথাটি তবু বুঝি আড়ালেই রইল কি জানি এখনও জানিনি।