কবিতা লিখতে লিখতেই গড়ি তোমার ভাষ্কর্য
কত প্রহর কেটে যায় আমি নিজেই জানিনা
আমার কবিতার প্রতিটি অক্ষরে তোমার মুখ,
কখনও সন্ধ‌্যার মতো কখনওবা গোধূলীর মতো,
কখনও জোস্নার মতো,কখনও নদী স্রোতের মতো
কখনও উদাস পবনের মতো ফিরে ফিরে আসে।
আনমনে কবিতা লিখে চলি
তোমাকে ছাড়া কোন কবিতাই লেখা হয় না আমার,
আমার কবিতা যেনো শুধু তোমার জন্য
                                   তুমিই আমার কবিতা।
তুমি আছ বলেই আজ আমি কবি,
কথার মুকুল ঝড়াতে পারি ফাগুনের আগুনেও
ডানা না থাকলেও নীল আকাশে উড়তে পারি,
সমুদ্রের বুকে ঝড় তুলে উদোম নৃত্য নাচতে পারি।
তোমার ভালোবাসায় বিমুগ্ধ আমার বহুদূরের
                           পথকে মনে হয় অতি সংক্ষেপ।
আর তোমাকে ভালোবাসি বলেই,
আমার অনুভূতিগুলো বারেবার উন্মাদ হয়ে যায়,
আরও লিখি,আরও লিখি,আরও লিখতে ইচ্ছে করে,
আমার মনকে কলম করে তোমাকে সাজাতে ইচ্ছে করে,
তোমাকে নিয়ে যতো লিখি আমার পিয়াসা মেটে না।


তোমাকে আমার হৃদয়ে রেখেছি ভাষ্কর্য করে,
আর কোথায় রাখি? তাবৎ পৃথিবীর আনাচে কানাচে
আর এমন কোন জায়গা নেই যে তোমাকে রাখবো;


আমার যা আছে তা দিয়েই সাজাতে দাও,বাঁধা দিয়ো না।



----------------------------------------------চলবে।