সভ্য, অসভ্যতার বিমুখ, সুস্থের দণ্ডী বিচ্ছেদ ক্ষোভ!
সুস্থ থাকা এত সহজ!


অনর্গল ক্লান্তি, ধূসর! বায়ু-সান নাকের ডগা, কণ্ঠ শুকিয়ে কাট, বেঁধেছে গলা।


চক্ষু লাল, চিমটে আধা কালো মেঘ! পাতলা বাতাস বয় ঝিম ঝিম ক্লান্ত ঘুম নিদ্রায়।


উক্ত সেনা সারি ভ্রূ-পাতা, বইতে ওজন চক্ষু ক্ষয়, অপলক পকলে  ঘন আঘাত চক্ষু সয়।


দেহে হাল চাষ রূপন, রক্ত শিরা থমক থমক, হাত পা বুঝে যায়, কি ব্যথা রূপন দহন, শরীর চাষে বৃদ্ধি পায়।


হৃদপিণ্ড মুচর শব্দ, মেরুদন্ড বাকিয়ে উঠে, নথর শরীর ক্ষত হতে জ্বালায় দেহ অঙ্গ বিষে!


রক্ত জমাট, দৃশ্য পুষক, চক্ষু আজি রক্ত দেখি, পুষক নিজে দৃশ্য দেখে নিজের চক্ষু রক্ত বুঝে!


শক্ত মুচন হাতের তালু, নিথর অঙ্গ শক্তিহীন, উঠতে তালু হোঁচট বাধা, আমার আজ শক্তি কোথায়?


এক বাগিচা বিশাল কপাল, কপাট ভাঙ্গার খিল খুলে যায়, ব্যথায় কুঁকড়ে উঠে কান!
কান টেনে নেয় আটকে ব্যথা, উড়লো ঘুরণ মাথার ধরণ, সব দেখি উল্টা, আমি নিজেই নিজেকে দেখি আজ দুইটা!!


অসুস্থের মুহূর্ত
বাধ ভেঙ্গে স্রোত! শরীর বয় সাঁতরে, রক্ত জল অথল, না ভিজেও তলিয়ে। জমাট চোখে রক্ত মশাল, ঘুমে কাতর।


মাথাটার কি দোষ! কপালটাও নয়। চোখ বুঝে না সইতে সহ্য, ভ্রূ কচলায়,
আয় একটু ঘুম আয়।


অসুস্থ শরীরে ঔষুধের প্রতিবাদ, অঙ্গ অংশও করছে মিছিল,
শুনবে না ঔষুধের প্রতিবাদ!


বৃক্ষ এখন শরীর মাঠ, ব্যথা চাষ আবাদে, মগ্ন অঙ্গ যন্ত্র, ছাড়বে না সহজে, চষে আছে লিপ্ত, ব্যস্ত আমার শরীরে।