লাল-সবুজের বাংলা আজ, ডাকছে তোদের
আয় রাজাকার আয়......!
একাত্তরের গর্জে ওঠা হাতিয়ারটা আবার
তোদের রক্তের স্বাদ পেতে চায় !


পাকিস্তানের পা'চাটা কুত্তা, পাকিস্তানের দোসর
তোদের সাথে নতুন করে, যুদ্ধ হবে এবার
প্রতিজ্ঞা মোদের একটাই, রাজাকার মুক্ত করবো দেশ,
তোরা বাংলা থেকে নিশ্চিহ্ন হলে,
বাঙালির প্রাণ খুলে, আনন্দের হাঁসি হাসবে আবার ।  


রাজাকার, রাজাকার, রাজাকার......!
তারুণ্যে'র অগ্নিশিখা জেগেছে বুকেতে সবার,
তারুণ্যের আগুনের লেলিহান শিখায়, দগ্ধ হবি তোরা
জ্বলে-পুড়ে নিশ্চিহ্ন হবে, তোদের অহংকার ।


আয় রাজাকার, আয়....!
৭১-এর রণাঙ্গন অনেক করছিস বাহাদুরি
বাঙালি' নজরুলের "বিদ্রোহী" কবিতায়, দীক্ষিত আজ
দেশে-বিদেশে পালিয়ে থেকে, করছিস আজো লুকোচুরি ।  


রাজাকার, রাজাকার, রাজাকার....!
তোরা হিংস্র, তোরা জানোয়ার,
তোরা শকুন বেশি স্বাধীনতার শত্রু .....
তোরা এদেশের, মানুষের রক্ত চুষা হায়না,
পাক হানাদারের সাথে হাত মিলিয়ে -
বাংলার সাথে বেইমানী করে, হয়েছিলি পাকস্থানে'র মিত্র ।  


বাহান্ন, ঊনসত্তর, একাত্তরের সংগ্রামে
পাক-হানাদারের সাথে হাত মিলিয়ে লাখো বাঙালির -
প্রাণ নিয়েছিস কেড়ে.........!
বাংলার মাটি করেছিস রক্তাক্ত,
সন্তান হারা মায়ের বুকে জ্বলছে, আজও প্রতিহিংসার আগুন
হিংস্র নরপশুর দল তোদের দেখা পেলে,হৃদপিণ্ড খাবে ছিঁড়ে ।


এক এক করে হচ্ছে, রাজাকারের বিচার
রেহাই পাবি না তোরা-করেছিস যারা ৭১এ অন্যায়-অত্যাচার।