এখন আর শব্দের ঝংকারে মনে দোলা জাগেনা
চাঁদের,পাহাড়ের,সমুদ্রের ঢেউ
এইসব দৃশ্যাবলী
পদ্যের পাতা থেকে আহরণ করা হয়না।ভূতগুলো সব ডিজিটাল মধু খেয়ে ডিগবাজি দেয়।
সেলফোনে রাতের মৈথুন
সঙ্গী নিয়ে ব্যস্ত,
জেলুসিলে কাজ দেয় বড্ড।
সেলুলয়েডের ফিতাকৃমি
মস্তিষ্কের নিউরন পাতায়,
শোষণ করে চলছে অহর্নিশ।
আজ আর কবিতার ডিএনএর কাঁটাছেড়া হয়না
অক্ষর ভেঙে রস নিংড়ানো হয়না।
অরুচির চিঠি আজ প্রত্যেকের হাতের রেখায়।
কবিতার ঘরে আজ জমে না আড্ডা
ঘরের ভেতরে শুধু হরফের কান্না
বোঝেনা কেউ বোঝেনা
সত্যি!
কবিতার ঘরে আজ ভূতের বড়ই অভাব!