সভ্যতা ও বিবর্তন
-চৌধুরী রেজাউল হায়দার।


দৃষ্টি ভেজা পথে অশ্রুময় চোখে
বিরহের ভারে যেন থামেনা অনন্ত পথচলা।


দুর্নিবার প্রত্যাশা, সুখের বিছানায় বিশ্রাম লাভে মনের মাঝায় জোত্স্নার লতার বন্ধন এঁকে
সুর্য্যাস্তে রঙ্গে ফোটাতে চেয়েছিলাম
মেঘের ফাঁকে ফাঁকে অজস্র
জুঁই-চামেলি আর টগর-পলাশ।


দিগন্তে বাধা-বদ্ধহীন নৃত্য পর ঘাগরা আর ফুটন্ত রক্ত জবার বাহারে বন দোয়েলেরা
ডানায় ঝাঁপটিয়ে একটা মিষ্টি গন্ধ ছিটিয়ে
ফুটিয়ে তুলেনা শুভ্র সতেজতা
---স্তব্দ ঠোঁটের ভাঁজে।


স্বপ্ন বিলাস ঝড়ে প্রীতির কাঙ্গলী হয়ে,
বাজানো এক চন্দ্রিল সিষ্ফনি সত্তা জুড়ে
মৃদু নিঃশ্বাস পতন পর ফের ডাগর ডাগর আঁখিতে সুর্য্যোদয়ের দিকে দৃষ্টি মেলে বিশাল ধরনীর উন্মুক্ত মঞ্চে মুক্ত মন নিয়ে
জন সমুদ্রের কলতানে সভ্যতা ও বিবর্তনের বাহনে চড়ে যুগের পর যুগ
কিংবা তারও ডের বেশী সময় পূর্ব থেকে এসে দাঁড়িয়ে আছি নশ্বর পৃথিবীতে।


আজো আকুল মিনতি মনে অপেক্ষায় থাকি তোমার জন্য..... তোমাকে ছিনিয়ে নিতে আসিনি....
এসেছি আমি তোমার কাছে ধরা দিয়ে ...তোমারই পরশ পেয়ে রৃণী হয়ে --জীবনের অদেখা হরেক সুন্দর্য্য অবলোকন করিতে।
নিরব তুমি থেকোনা হে "সভ্যতা ও বিবর্তন"।
২৪-০৬-২০০৮


*লিখায় ভুল থাকা বিচিত্র কিছু নয়।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা থাকলো সবার জন্য।


-হায়দার
প্যারিস,ফ্রান্স
২১-০৪-২০১০