সুখের ধারনা আসলে অন্তঃমাত্রিক, বাইরে থেকে সব সময় এটি ঠিকঠাক বোঝা যায় না, বাইরে থেকে অনেক সময় যেমন আয়েশকে সুখ বলে ভ্রম হয় তেমনি দারিদ্র্যকে দুঃখ, সমগ্র সৃষ্টি জগত যার যার নিজের মত করেই সুখী হয়, জৈবিক কারনে মানুষের মৌলিক প্রয়োজন মেটানোর সাথে সুখের একটি সম্পর্ক থাকে বৈকি কিন্তু তা নিতান্তই জৈবিক, মানুষের মনন যত সমৃদ্ধ হবে তার সুখের ধারনা তত মানসিক হয়ে যাবে, পশুর মত সে আর কেবল ভোগ বা রতিসুখে সুখী হতে পারবে না ।