তোমাকে দেওয়া হ’লো রূপ, স্বর্ণখচিত সৌন্দর্য চতুর্দিকে,
রঙিন আলোতে ভ’রে এলো আমার আঁখিকোণ, মঞ্চে
এসে পড়লো বিচ্ছুরিত আলোককণা তোমার অবয়বে,
কতো কীর্তিমান পড়ে রইলো তোমার পদতলে, যারা
সাহসী, সৌন্দর্যময়ী  আর সফল বলে কিংবদন্তী রয়েছে
সমাজ সভ্যতায়। গভীর অন্ধকার ঠেলে আমি এগিয়ে
যাই আগন্তুকের মতো, নিদিষ্ট কোনো গন্তব্য জানা নেই,
তোমার আলোকিত আলোয়, ভ’রে এলো আমার মসৃণ
শরীর, নিসর্গের মৃদু পদপাতে, কোমল শিশির ছোঁয়ায়।
নীরবতা ভেঙে, চতুর্দিকে ভ’রে গেল সঙ্গীতের করুণ সুর,
আমার অমল সন্ধ্যায়, নীলবীথির হৃদপিণ্ডে গেঁথে নিই বিষ,
আমি আরো এগিয়ে যাই সমস্ত জ্যোতির্ময় সৌন্দর্যকে পিছে
ফেলে ভাবনার গভীরে। নারীপুরুষের অব্যক্ত সংলাপে ভেসে
উ’ঠে চতুর্দিক। লাল নীল সবুজ আর হলুদ আলোয় মুহূর্তে.