যে যার মতন করে খুঁজে নেয় জীবনের সুখ !
আকাশের তারা গুলো বেঁচে কারা যেন সুখি হতে চায়.....
যে সুখে সুখ নেই তেমন, আমি খুঁজি আমার মতন।
রাতের অন্ধ যৌবন,দু:স্থ যৌবনের কানা সুখে
ওরা লিখে গেছে শত- হাজারো গজল।
প্রিয়সী আমার মুখরোচক বুকের কাছে,নগ্ন শাস ছেড়ে বলে..
"যত সুখ আছে ইহ লোকে চুরি করে এনে দেবে!"
কঠিন রোদ্দুর বেঁচে আজ আমি যতটা আমির
কৈফিয়ৎ নিয়ে নেবে ঝুপড়ির অন্ধ আলো-বায়ু।
অন্ধ আলো বহুদিন,দেখি নাই আলো দিতে রাতে :
ওরাও সুখের লোভে রাতে আলো দেয় মেপে-মেপে
চঁদের রেশনি আলো সিঁদ কেটে নিয়ে যায় বেশ...
যতটুকু পড়ে থাকে জীহ্বার আড়ালে
সুখের ব্যাবসায়ীরা ছটাকের দরে
মিছে-মিছি কিনে নেয় আকাশের বুক:
যে যার মোতন করে খুঁজে নেয় নারী...
সুখের নেশায় ওরা যেন বহু যুগ
বাতাসে ছাড়েনি শ্বাস, পৃথীবি দেখেনি দুই চোখে!
তবু পৃথীবিতে জন্ম নিয়েছে সবুজ চারা....
সেই চারা কেউ, খুঁজবেনা কখনও:
মাথা উচু করে ওরা নুয়ে থাকে গুল্মের আড়ালে
গুল্মের সীমানা দেখে যাবে,দেখে যাবে জোনাকির ফুলসজ্জা ...
তবু কেউ দেবে না ওদের উড়বার স্বাধীনতা :
আর কেউ দেখবেনা,ওদের নয়ানে,কোন স্বপ্নের আসাযাওয়া
যে চোখের দৃস্টি ম্লান সেই চোখে আমি আমি দেখি আমার মতোন।
যে যার মতন খোঁজে আমি খুঁজি আমার মতন।