পেতলের টব চিলে কোঠায় পড়ে পড়ে কাঁদছিলো
অনেক দামী , দুর্লভ । মাটি ভরে অপরাজিতা চারা লাগিয়ে
রাখলাম । বীজ ব্রততী হয়ে ছাদ ছুঁয়ে দিল , ফুল দিল । নীল ফুল ,
সাদা ফুল । হয়তো একটি নয় , দুটি বীজ ছিল তলে তলে ।
ঠাকুর ঘরে শালগ্রামে সে পুজোর কাজে লাগলো না ,
কেবল বারঠাকুরের আসনে সমর্পণ করে বলতাম , তুমি ,
ডাক্তার আর উকিল আমার বাড়ি এসো না , দূরে থেকো
নিরাপদ ব্যবধানে ।
স্নানান্তে যে শালুটি শালগ্রামের গা দিত মুছে
সেও দেখছি কখন চুপিচুপি লাল পাল্টে গেরুয়া হয়ে উঠেছে ।