যার স্তন টিপে দিলো, সেই মায়াদেবীর আঙুলে নিয়মিতই দু চারবার চা-পান-সিগারেটের স্বাদ পাই।
তাহলে, এইভাবেও দেবীর আরাধনা হয়!
আর এটাও কি ভাবা যায়?
এতো রীতিমতো অধর্ম্য-মহাপাপ;
হয়তো এটাই ঘোর কলিকাল।
গতকাল তেইশে পা'রাখা ঐ নওজোয়ান দেবীর গর্ভদাস নয়, দু'বছরের কমবয়সী, যার চোখেমুখে কামুকতা-তদুপরি সে পরপুরুষ!
সহসাই যাকিছু দেখি, তা এতটা ভয়াবহ দৃশ্যের অবতারণা করতে পারে? মাথাটা ঘুরে যায়!
অসহায় হরিণী ইতস্ততবিক্ষিপ্ত-বিরক্ত!
তবুও সে নির্বিবাদে বিষ গিলছে- বিষ!!
কেন?
কেন সে নীলকন্ঠী বিষহরি?


যেই জোয়ান সম্পদশালী ক্ষমতাবানের ঔরসজাত,
তার অপকর্মের বিরুদ্ধে আমাদের অনেকেই নেই!
অগত্যা-
ডেকে নিয়ে চপেটাঘাত, অর্ধচন্দ্র।
বিস্মিত করে দিলাম নিজেকে!
প্রশ্ন করি, এতো সাহস!
"কে আনিয়াছিলে?''
সেই দাতার প্রশংসা করি!


এবারে অসহায় হরিণীর নির্বিকার স্বভাবে রপ্ত হওয়ার কারণ জানতে চাইলে- সে দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে দেয়, বলে-
"কারে কী কমু, আর কতজনেরে থামাইবেন?
এ দেবীর সবকিছুই-তো ঐ ঠাকুরদের দখলে।"


°
°
°
মায়াদেবী টি স্টল
_____ রশিদ ভাই
      চার দশ কুড়ি