চাইনি আমি প্রেয়সী;উদ্দেশ্যহীন যাত্রা হবে তোমার আমায় নিঃস্ব আঁধারলোকে ফেলে-
নিবারণ যা হবার ছিলো হারাবার ভয়ে ছিলেম নিরুত্তর।
প্রশ্নমুখো আমি বিজয় গাঁথা কোনো গল্পের সৃষ্টি করেছি প্রেয়সীর চোখে চেয়ে!
কখনো ব্যাথাতুর হৃদয় নিয়ে বসে থাকা-
কখনো চুলে মাখে তার চার আঙ্গুল ছোঁয়া!
তৃষিত বুকের পিপাসা মিটিয়ে- নিখাদ ভালোবাসায় ডুবন্ত ডুবুরি হয়ে ওঠা।


কখনো কাক ভেজা বৃষ্টিতে প্রহর গুণে বদ্ধ অনুভূতির মুক্ত চলাচল।
কখনো সুতি কাপড়ের ওড়নায় ঢাকে-
অভিলাষী ওষ্ঠের লুকোনো হাসির ঢল!
কখনো মুঠো ভরে হাতটায় ফেলে আসা স্মৃতির প্লাবন দাও এঁকে-
কখনো পাশাপাশি হেঁটে স্বপ্নে ভ্রমণ- রূপকথার অজানা শহর-দ্বীপে!
বেলা-অবেলায় কখনো অবহেলায়,
বিষাদের রং ছড়িয়ে অসময়ে-
কল্পনাভূক মন সহে না তবু, যতনে বিদ্ধ করি আড়ালে অন্তর ক্ষয়ে।


হতে পারে উত্তাল শহরে প্রলুব্ধ মন গুলোয় ইচ্ছের ছন্নছাঁড়া আকুতি।
হয়তো বিশ্বাসে নেই সুর ছন্দের আর্তি-তবুও প্রেয়সী; তুমি তো  একান্তই আমার--!