কবিতা
১/
শেখ রাসেল
ইব্রাহিম হোসেন
শেখ রাসেলের জন্ম দিনে
হাজার খুশি মোনে,
তবু যেনো লুকায় আছে
কষ্ট মনের কোণে।
থাকতো যদি বেঁচে রাসেল
এই পৃথিবীর পরে,
দুঃখ ছাড়া পুর্ণ হতো
উৎসব ঘরে ঘরে।
শেখ মুজিবের স্বপ্ন ছিলো
চোখের তারায় কতো!
বড়ো হয়ে হালটা দেশের
ধরবে আমার মতো।
শত্রু সেনা আঘাত হানে
হত্যা-যজ্ঞ শুরু,
বলতে গেলে কেঁপে উঠে
হৃদয় দুরু দুরু।
হায়রে কপাল ভেঙ্গে গেলো
স্বপ্ন ছিলো যতো,
বাবা ছেলে পরিবারে
রক্তে ক্ষতো ক্ষতো।
শেখ রাসেল ও শেখ মুজিবুর
শহীদ হলেন দেশে,
রক্ত ধারার বন্যা ঢলে
ভেসে গেলো শেষে।
তবু জানাই কষ্টে ভরা
হৃদয় নিয়ে সবে,
জন্ম দিনের শুভেচ্ছা টা
সবার মনে রবে।
জন্ম দিন জন্ম দিন
শুভ জন্ম দিন,
রাসেল তুমি সবার মনে
রবে চির'দিন।
২/
শেখ মুজিব
ইব্রাহিম হোসেন
বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ নেতা
বাংলা মায়ের কোলে ,
ঐ বিধাতা পাঠা'ইলেন
মুজিব ছেলে বলে ।
শেখ মুজিবর তোমায় বলি
নও তো তুমি ছেলে ,
বাংলাদেশের সোনার খনি
জন্ম নিয়ে এলে ।
গুণবতী পুণ্যবতী
সেই মায়েরই কোলে ,
যেই কোলেতে মুজিব তুমি
খেলেছো কতো দোলে!
মুজিব তোমার মতো ছেলে
হয় না সবার কোলে ,
দুঃখ লাগে কেউ যখনি
নাইরে মুজিব বোলে ।
নয় কখনো জেনে নি'ও
মুজিব মৃত ভবে ,
বাংলাদেশের ঘরে ঘরে
মুজিব জন্ম হবে ।
ধন্য মুজিব আমরা সবাই
ধন্য মাতৃ'ভূমি,
ধন্য হলো আমজনতা
স্বাধীনতাকামী।
মুজিব তোমার মতো ছেলে
হোক্ না সবার ঘরে,
যার হৃাদয় কাঁপে না কভু
শত্রু সেনার ডরে ।
দু'হাত তুলি দোয়া করি
মুজিব তোমার তরে ,
তোমার মতো খোকার জন্ম
হোক্ না ঘরে ঘরে ।
৩/
মুজিব শত বার্ষিকী
ইব্রাহিম হোসের
আজ শত বর্ষ পূর্তি, ঘরে ঘরে মুজিবী সুবাস
কতই না ভালো লাগে, মনে আনন্দ উল্লাস,
হে মুজিব!বেঁচে থাকতে যদি ভবে আরো আনন্দে
মুখরিত হত এই সোনার বাংলার আকাশ ।
আনন্দ ক্ষণে আজও, বিষাদও মনে
আনন্দিত পলকে ফেলি আঁখি জল,
রাত ভোর না হতে, প্রাণ কেড়ে নিল যে
রক্ত বন্যার ধারায় দেশ হলো অতল ।
ভুলতে পারি নাই, কভু ভোলা নাহি যায়
হে মুজিব ! বঙ্গবন্ধু বাঙ্গালী জাতির পিতা,
প্রাণ বিসর্জনে দেশের কল্যাণে নিলে বিদায়,
গড়ছে এ দেশ তোমারই সুকন্যা দেশের মাতা ।
রেখে গেলে অবদান, দেশে চির অম্লান
তোমার অনুপ্রেরনায় দেশ আজ আগুয়ান ,
কি পেয়েছে তারা, তোমায় হত্যার দ্বারা ?
নির্মূল আজ,শত্রুর সাজ, দেশদ্রোহী বেইমান ।
মুছে দিতে পারেনি, সেই হানাদার বাহিনী
মুজিব পরিচয়, জাতীয় পতাকা,
আনাচে কানাচে, আকাশে বাতাসে
একই শ্লোগান, অমর জাতির পিতা ।
গভীর শোকে আজ, শোকাহত মোরা,
তবুও আঁখি জলে উল্লাসিত হৃদয় ও মন,
মুজিব শত বার্ষিকীতে, বিনম্র শ্রদ্ধায়
অশ্রু সিক্ত আঁখি দ্বয়ে, জাতি করছে স্মরণ ।
৪/
মুজিবী আর্তনাদ
ইব্রাহিম হোসেন
যার কারণে আজ পেয়েছি মোরা
বাংলাদেশের লাল সবুজের পতাকা,
বাংলা গড়ার মহান স্থপতি
শ্রেষ্ঠ বাঙালী জাতির পিতা ।
তিনি শেখ মুজিবর রহমান
যেন পাখির গানের কলতান,
দেশ জুড়ে তাঁর কতই না সম্মান
তাঁর স্মৃতি রয়ে যাবে চির অম্লান ।
যখন তিনি আঁকলেন ভূ-গর্ভে
সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন চোখে,
ক্ষত বিক্ষত করে দিল শত্রু সেনার দল
প্রাণ কেড়ে নিল বুলেটের আঘাতে ।
ঊনিশ শত পঁচাত্তরে শেষ মুজিবী জীবন,
চির তরে বিদায় নিল দেশের বৈভব,
আকাশে বাতাসে প্রতি প্রাণের নিঃশ্বাসে
আছে পাখির কলতানে মুজিবী সৌরভ।
মুজিব নেই দেশে স্মৃতি রেখে গেছে
কাঁদে মন ও প্রাণ,কাঁদে কোটি জনতা,
আসতো যদি ফিরে, আসবে কি ফিরে ?
পাবো কি এমন কোন বাংলা জাতির পিতা ?
সেই যাতনায় আজ বুক ফেটে যায়,
মুজিব তুমি কোথায় ? ফিরে আসো না আবার,
কালো রাত গেছে সেই কবে নিমিষে মিশে
মুজিবের তরে আজও বুকে বাজে হাহাকার
আর কি হবে কখনও বাংলাদেশে দ্বিতীয় মুজিবর ,
হত্যা কেন করলি ওরে দিয়ে যা'না জবাব ?
ঐ যে শোনা যায় যেন ডাকে বাংলা মায়ের ডাক
চিৎকারেতে বুকটা ফাটে করে সবে আর্তনাদ।
৫/
স্বাধীনতার সুখ
ইব্রাহিম হোসেন
স্বাধীনতা ! তোমায় পেয়েছি বলে...
আজ গর্বে ভরে উঠে বুক,
স্বাধীনতা ! তোমায় পেয়েছি বলে...
আজ কোটি জনতার হাসিমাখা মুখ ।
স্বাধীনতা ! তোমায় পেয়েছি বলে...
শুনি পাখির কলতানে সুমধুর সুর,
স্বাধীনতা ! তোমায় পেয়েছি বলে...
দুঃখ কষ্ট গুলো আজ দূর বহুদূর।
স্বাধীনতা ! তোমায় পেয়েছি বলে...
পেয়েছি আলোকময় রাঙ্গা রবি সূর্য্য,
স্বাধীনতা ! তোমায় পেয়েছি বলে...
শিখেছি মোরা,কাকে বলে ধৈর্য ?
স্বাধীনতা ! তোমায় পেয়েছি বলে...
ভ্রমরেরা মধুর সুরে গান গায় গুনগুন,
স্বাধীনতা ! তোমায় পেয়েছি বলে...
মনে বাজে সুখের বীণা মন হয় আনমন।
স্বাধীনতা ! তোমায় পেয়েছি বলে..
পেয়েছি একটি লাল ফুটন্ত গোলাপ,
স্বাধীনতা ! তোমায় পেয়েছি বলে ...
দূরীভূত হয়েছে আজ রাজাকারের প্রলাপ।
স্বাধীনতা ! তোমায় পেয়েছি বলে...
পেয়েছি রক্তে রাঙ্গানো লাল সবুজের পতাকা,
স্বাধীনতা ! তোমায় পেয়েছি বলে...
বাংলা থেকে হয়েছে দূর উগ্রপন্থীর উগ্রতা।
স্বাধীনতা! তোমায় পেয়েছি বলে....
পেয়েছি আজ আলোকিত রাঙ্গা প্রভাত,
স্বাধীনতা! তোমায় পেয়েছি বলে....
পেয়েছি মোরা পূর্ণিমা চাঁদের আলোকিত রাত।
৬/
রক্তাক্ত আগস্ট
ইব্রাহিম হোসেন
ঊনিশ শত একাত্তরে
রক্ত ক্ষয়ী, যুদ্ধ করে,
স্বাধীনতা ছিনায় মুজিব
দিলেন সবার ঘরে ঘরে।
স্বপ্ন হাজার চোখের তারায়
গড়বেন এ দেশ স্বর্ণ দ্বারা,
দেশে জনতা বলবে কথা
মাতৃভূমির পাগল যারা।
দেশের মহান কারিগর
উন্নয়নের স্বপ্ন দেখেন,
স্বপ্ন - আশা বুকে নিয়ে
বাংলাদেশের ছবি আঁকেন।
ঊনিশ শত পঁচাত্তরে
ধানমন্ডি তাঁর বাস ভবনে,
শত্রু সেনা হানা দিলো
প্রাণ কাড়িবার নিমন্ত্রণে।
চৌদ্দই আগস্ট দিবাগত
রাত্রি শেষে শত শত,
বুলেট, বোমার আঘাত হানে
মুজিব হলেন ক্ষত ক্ষত।
ছোট্ট শিশু শেখ রাসেল ও
হত্যা হলো রাতের শেষে,
দেশ জনতা কাতর হলো
শোকাহত শোকের বিষে।
বিশ্ব যেনো ভেসে গেলো
রক্তঝরা বন্যা ঢলে ,
আকাশ কাঁদে, বাতাস কাঁদে
দেশ জনতা আঁখি জলে।
শেখ মুজিবের রক্তে হলো
রক্তাক্ত মাতৃ'ভূমি,
বাংলা তটে থাকবে গাঁথা
অমর মহান মুজিব তুমি।
পনেরো'ই আগস্ট মুজিব শ্রদ্ধায়
নিবেদিত করি প্রাণে,
স্বাধীন বাংলা সোনার দেশে
রবে সবাই মুজিব ঘ্রাণে।
৭/
মুজিবী হাহাকার
ইব্রাহিম হোসেন
দীপ্ত শিখার মশাল জ্বেলে
করেছো এ দেশ স্বাধীন ,
শোধ হবে না কখনো যে
মুজিব তোমার এ ঋণ।
নিজের জীবন বাজি রেখে
আনলে স্বাধী'নতা,
ভুলবে তারা গড়বে যারা
স্বার্থে মান'বতা।
দেশের তরে অকাতরে
তোমার জীবন দানে,
ধন্য হলো মাতৃভূমি
তুমি সবার ধ্যানে।
তুমি মহান তুমি মহান
শেখ মুজিবর রহ'মান,
তোমার তরে গাইতে পারি
উচ্চ স্বরে জয়-গান।
সব দিয়েছো কি পেয়েছো
কি নিয়েছো মুজিব ?
দেশের তরে প্রাণ দিয়েছো
রয়েছো চি'রঞ্জীব ।
জীবন দিয়ে আনলে তুমি
স্বাধীনতা দেশে,
তাই উপাধি পেলে ভবে
জাতির পিতা শেষে।
কে বলেছে মৃত তুমি ?
নও কখনো মৃত ,
সব মানুষের হৃদয় মাঝে
তুমি'ই জী'বিত ।
মন মানে না স্বজন প্রিয়ার
সদাই আঁখি ঝরে,
বুকের ছাতি আর্তনাদে
ফাটে তোমার তরে।
তুমিহীনা বৃক্ষ কাঁদে
দেশটা কালো আঁধার,
হাহাকারে লুটায় পড়ে
অশ্রু চোখের সাবাড়।
৮/
তোমার অনুপ্রেরনায়
ইব্রাহিম হোসেন
মুজিব তুমি দীপ্ত শিখা
মোদের অহং'কার,
একাত্তরের মহা নায়ক
দেশের কর্ণ'ধার ।
স্বাধীনতার ঘোষক তুমি
দেশের শক্তি'বল,
স্বাধীনতার ঘোষণাতে
ডাকলে তরুণ দল ।
তোমার ডাকে ঝাপায় পড়ে
দামাল ছেলে সব,
যুদ্ধ শেষে জয়ের বিভোল
খুশির কল'রব ।
পেয়েছি মোরা স্বাধীন এ দেশ
সোনার বাংলা দেশ ,
খুশির বিভোল মনে আজও
আত্ন'হারা বেশ ।
কষ্ট লাগে মনের মাঝে
হারায় গেছো আজ ,
মুজিব অনু'প্রেরনায়
বাংলাদেশের সাজ ।
মুজিব তোমার আদর্শে যে
চলছে দেশের কাজ,
তুমি সবার মাথার মুকুট
বাংলাদেশের তাজ।
ধন্য হলো মাতৃভূমি
তোমার তরে বেশ,
রাণীর বেশে আমরা পেলাম
সোনার বাংলা'দেশ।
৯/
মুজিব নেতা
ইব্রাহিম হোসেন
মুজিব মানে বাংলাদেশ
মুজিব মানেই স্বাধীনতা,
একাত্তরে ছিনিয়ে আনা
লাল সবুজের পতাকা ।
মুজিব মানে স্বাধীন দেশ
মুজিব মানেই মানবতা,
বাংলাদেশের নির্মূল সব
যত আছে হিংস্রতা ।
মুজিব মানে সোনার দেশ
মুজিব মানেই সাহসিকতা,
রুপ নগরের রুপসী বাংলার
শস্যে ভরা শ্যামলতা ।
মুজিব মানে দেশ দরদী
মুজিব মানেই দেশের নেতা,
আাঠারো কোটি জনগণের
আছে যার জনপ্রিয়তা ।
মুজিব মানে দেশের গর্ব
মুজিব মানে শিষ্টাচার ভদ্রতা ,
বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ নায়ক
বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ।
মুজিব মানে ছোট্ট খোকা
বাংলাদেশের পৃষ্ঠপোষকতা,
মুজিব মানে জয় বাংলার
জয় জয়কার ধ্বনির দাতা ।
মুজিব মানে শ্রেষ্ঠ নেতা
মুজিব মানে নেই হীনতা ,
মায়ের কোলে জন্ম নেওয়া
বাংলাদেশের জাতির পিতা ।
১০/
মুজিব তোমার অবদান
ইব্রাহিম হোসেন
সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি
শেখ মুজিবুর রহমান,
শেষ করা যাবে না গেয়ে তোমার
যত যশ, কীর্তি অবদান ।
জন্মেছিলে তুমি মায়ের কোলে
বাংলাদেশের তরে ,
মাথা নত করোনি কখনো তুমি
হানাদার বাহিনীর ডরে ।
জীবন দিয়ে রেখে গেলে মুজিব
বাংলাদেশের স্বাধীনতার মান ,
শত্রুসেনার হাতে অকাতরে হলে
দেশের তরে বলিদান ।
শেখ মুজিবুর রহমান !
তুমি মহান, তুমি চির অম্লান ,
তোমার জন্য হয়েছে চিরতরে
বাংলার দূঃশাসন অবসান ।
রূপসী বাংলা পেয়েছে স্বাধীনতা
হয়েছে আজ স্বাধীন ,
তোমার অবদানে কারো কাছে মোরা
দেশে আর নই পরাধীন ।
তোমার জন্য বাংলার আকাশে
সূর্যটা আজ উদীয়মান ,
প্রাণ ফিরে পেয়েছে,রক্ত ক্ষয়ে শেষে
যা ছিলো নিস্তেজ, নিষ্প্রাণ ।
ধন্য মায়ের তুমি ধন্য ছেলে
শেখ মুজিবুর রহমান ,
তোমার জন্য, দেশ আজ ধন্য
নীল আকাশে উড়ে বাংলার নিশান ।
স্বাধীনতাকামী, আমজনতার কণ্ঠে
মুখরিত হয়, জয় বাংলার গান ,
বাংলাদেশের তরে, শেখ মুজিব তুমি
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ অবদান ।
নীল আকাশে ঐ পাখি উড়ে
ঝাকে ঝাকে মুক্ত ডানা মেলে ,
চিরতরে গেলে পরপারে চলে
বাংলা ভাসে চোখের জলে ।
ভোলা যাবে না কখনো তোমায়
মুজিব তুমি চিরঞ্জীব ,
রবে হৃদয়ে অবিস্মরণে
বাংলাদেশের জ্বলন্ত প্রদীপ ।
১১/
শত বর্ষ মুজিবী শ্রদ্ধা
ইব্রাহিম হোসেন
মহান নেতা, শ্রেষ্ঠ নেতা শেখ মুজিবর
বাংলাদেশের জনক ,
তাঁর স্মরণে, বর্ষ বরণে, লক্ষ জনে
করি হরষে পুষ্প স্তবক ।
অন্তরে গভীর শ্রদ্ধায় করি শ্রদ্ধা নিবেদন
শেখ মুজিব ! তুমি তো অসাধারণ ,
তোমার তরে আকাশ কাঁদে বাতাস কাঁদে
কাঁদে দেশের জনগণ ।
তুমি জন্মেছিলে তাই পেয়েছি মোরা
সুন্দর একটা বাংলাদেশ ,
তোমার গুণগান, তোমার কীর্তি - যশ
তোমার অবদানের নেই কোন শেষ ।
ঊনিশ শত একাত্তরে ধরেছিলে
হালবিহীন নৌকার যষ্টি ,
আজও শক্ত করে ধরে রেখেছি মোরা
সেই যষ্টি শক্ত করে ধরে মুষ্টি ।
মুজিব ! তুমি আসবে না আর কখনো ফিরে
এ কথা সকলেরই জানা,
তবে তোমায় শ্রদ্ধায় শ্রদ্ধা নিবেদনে
নেই তো কারোই কোনো মানা ।
অশ্রু-সিক্ত আঁখি দ্বয়ে ক্ষত-বিক্ষত হৃদয়ে,
এসেছি মোরা তোমারই শ্রদ্ধা নিবেদনে ,
শত বর্ষ, মুজিব বর্ষ, হর্ষ বর্ষ, শতাব্দী পূর্তি
চির অমর চিরঞ্জীব তোমার স্মরণে ।
( রাইটার - ইব্রাহিম হোসেন )