সরস্বতীর সাথে শেষ দেখা বিজয়া দশমীর মণ্ডপে,
শান্তনু সরস্বতীর সুরে বেশ কিছুটা ভাটা তখন।


একদিকে বাবা মায়ের চাপ-
আর অন্যদিকে চাকরীর মন্দা বাজার,
মাঝে বিতৃষ্ণা জড়ানো শান্তনু-আর হতাশার সরস্বতী।


মণ্ডপের আলোর নিঃশব্দতা ছিল চারপাশের শব্দে ভরাট,
সানাই এর কান্নায় সুর ও ছিল না সরস্বতীর চোখে,
শুধু হৈ চৈ আর ধর্মের অযথার  চীৎকার।


শান্তনু সরস্বতীর সম্পর্কটা শেষমেশ ভাঙলোই,
সাজিয়ে নেওয়া ভালবাসা খেলার পালাও-শেষ হলো কদিনে।


বছর কয়েকের ছাড়ানো সময়ে-দেখা সরস্বতীর,
দু হাতে ভঁরা ভরাট হাসির দুটো চেহারা-
হাসি চোখের মুখ আমায় শ্রদ্ধায় জড়িয়ে নিলো।


শান্তনু ছাড়িয়ে –সুরেশ দার সিঁদুরের পালা যদি ও ছিল বেমানান,
তবে ওটাই ছিল সময়ের সুর্যের সাজানো সত্যি।
ছিল না ভালবাসা হয়তো বা-তবে ছিল আগামীকাল,
আর সাধারণ হয়ে সাধারণ  খোজার পালা।