ইন্দ্রাণীকে হয়তো বলা যায় না-সুন্দরী,
উন্মাদ আকাঙ্ক্ষার দেবী,
বড় সাধারনের-অসাধারণ চেনা মুখ।


তবু ও আমি-স্বপ্ন আমার,
স্বপ্নে তার।
হাত জড়ানো হাত-
চুমুতে ভঁরা অজন্তার ভরাট বুক,
ঠোঁট ভঁরা উরু-হাত ছড়ানো বুকে।


শরীরে শরীরে-অভাব ছিল না কামনার,
ঠোঁটে ঠোটে-মন তবুও অবশ,
আমার সুর হারানো-অজানা সুরে।  


আনন্দ আসে নি আনন্দে,
মন-হতাশ ভয়ে,
বয়সের শেষ সুরে-কি হবে প্রেমের এ যুদ্ধে?
হতাশ হবে হয়তো-চাওয়া তার,
পাওয়ায় আমার।


ভালবাসার প্রথম পুরুষ-আমি তার,
সাজানো স্বপ্নের শেষ পথিক,
কথাগুলো-তার বাতাসের সুরে।


ঢেলে দেওয়া তার সব-
শরীরে আমার,
র্নিল্পিত্ব আমি-তবু ও
কামনার স্রোত-লুকোনো অনিচ্ছার সুরে,
যেন আমরা দুজন শত যোজনের ব্যবধানে।


প্রেমের দেবী-আমায় শেখাল শরীরের গান
খুঁজে দিল আমায় লুকোনো আমি।
চমক ভঁরা সুরে-সাজাল আমায়,
হাজারো দেবতার শ্লোকের সুরে।


শরীর আমার-লুকোনো শরীরে তার,
নতুন চমকে নতুন সাজে,
ক্ষণে ক্ষণে-আনন্দের শিহরনে ।


শেখাল আমায়-উন্মাদ ভালবাসার মন্ত্র,
শরীর সুরে,
স্বর্গ রাজ্যের শাসক আমি-
ভালবাসার প্রথম ভগবান।