‘জানেন,                    বলে সবাই ভালবাসার আকাশটায়,
শুধুই ঘর ভালবাসার?
শরীরের কান্নাটায় যেন-কান্না নেই কোন?
যেন ভালবাসায় নেই চাওয়ায় সুর।


ভালবাসা একটা রংধনুর আকাশ,
শরীর যেন নেই ভালবাসার শরীরে।
চাওয়ার চোখটায় লুকোনো যেন নোংরামির একটা মুখ,
শূন্যতার কান্না নেই-ভালবাসায়।


জানেন বলে সবাই, ভালবাসা একটা পবিত্রতার দেশ-
চরিত্র খোঁজে সবাই-ভালবাসার,
নামতা সাজানো চরিত্র,
আমি তো সাধারণ-একগাদা চাওয়া আমার,
ভালবাসায় তো আমি নোংরামির একটা চেহারা।


কেন যায় না বলা-ভালবাসায়,
শিশিরে আছে-শরীরের দুপুর,
কথা লুকোনো কথায়-
ভালবাসা ও আছে শরীরের শরীরে।


যাবে না বলা-
শরীর যে খোঁজে একটা-শরীর ভঁরা শরীর,
কেন বেমানান কথাটা ভালাবাসার দেশে।


কেন যে যায় না বলা,
আমি কি শুধুই ভালবাসার শরীর?
চুমু ও আছে আমার ঠোঁটে-
একগাদা দুপুর আমার শরীরের শরীরে।


শরীরের সময় তো ফুরোবে-
দুপুর আমার হারাবে সময়েরে সময়ে-
হারাবে শরীরের গানগুলো আমার,
কেন চাইবো না আমি আজকের আজ?’


কথাগুলো সুনীতার,
চোখ হারানো অবাক চোখে-আমি।