হে দেবী,
ভালবাসা লক্ষ তাঁরার আলোকিত আভা,
দেখেছি সেদিন ঐ-কাজরী আখিতে
দেখেছি তোমার চোখের গভীরতার-
অসীম শুন্যতার মাঝে;হারায়ে নিজেকে।
এ যেন, আমার আধারে রেখে যাওয়া এক ফালি চাঁদ ,
দীপ্তি দিয়ে করছে মাতাল, দুর করছে অবসাদ।

হে দেবী,
সেদিন ঈশ্বর দেখিয়েছিল আমায়-হাজার
রাতের আরাধ্য ;ঐ মোহিনী  মুখশ্রীতে  ।
বলেছিল হৃদয় বার বার ;তুমি স্তুতি
তুমি প্রাণও বাঁশরী, তুমিই সেই হিয়ারও আত্ব-ধ্বনি
জন্মিয়ে এ জীবন তোমারই জন্য,
দিবে-  শতজনম  কোরবানি ।


হে দেবী,
তুমি কি  জান ? সে না বলা কথা!!
ভালবাসা নিজেই গরল,অধিক পানে জীবন বৃথা!!
জানি না কি ছিল ঐ চৈতালি হাসিতে!
বার বার হারাতে চায়, প্রাণও মন তার গহীনে।
ভালবাসা?  সেতো নিরবধি!  নিয়ম-কানুন উর্ধ্বে,
করবে বিদ্ধ,  যার বিস্তৃতি অসীমে ।


হে দেবী,
এ জীবন সার্থক নয় যদি না-তা কারো
প্রেমে পড়ে,এ জীবন সার্থক  নয়
যদি না-তা সত্য ভালবাসা উপলব্ধি  করে।
আজ আমি পেয়েছি সে সত্য যা
তুমি বিলাও ঐ চাঁদনী রাতে
আজ আমি পেয়েছি সে সত্য
যা বুকে টেনে নেয় জল্লাদেরে ।।