আমি জানি আমি  নির্বিকার,
আমি জানি আমি করি অহংকার।
আমি জানি দেশ আমার আজ  স্বাধীন,
আমি জানি তবুও আমরা  আজ অধীন।


বঙ্গবন্ধুর ব্জ্রকন্ঠে দেশ হয়েছিল স্বাধীন,
নিজ দেশের বীরকে নিজেরা মেরে হয়েছি আবার অধীন।
কত গান শুনিয়ে বা শুনে আজ তারা নীরব,
তবে আজ জন সাধারণের মুখে কার কলরব?
আজ এত কেন সরব?
কারে লয়ে হচ্ছে আলোচনা,
তবে শুরু হল সূচনা।
দেশে আজ জন্মেছে  রাজাকার  ৷  
  কে দিবে তাদের হুংকার!
নাম তার ডিজিটাল দুর্নীতি বাজ,
তার কি কাজ?


চুরি, অন্যের ধন খাওয়া এ তার কাজ,
মনে  রাখবেন চুরিটা ও একটা কারু কাজ।
সরকারের লোক হইয়া তাদের মারে লাথি
     এগুলো সব চোর,ডাকাতের সাথী।
  এদের কাজ নেয়াতে,
কেই বা আছে দেয়াতে!
লইয়া লইয়া পেট হইয়াছে পূর্ণ,
এবার কোথা হতে নেবে সরকার যে শূণ্য।
বাঁচিয়া লাভ কি আর,
বাঁচিবার আছে কি অঙ্গীকার
আযাব হতে বাঁচিবার  সাধ্য আছে কার?
কাজ নেয়,তাই নেয় দু-বেলা খাবার
সরকার নাকি দিচ্ছে বার বার,
তবে কে করল তা সাবাড়।


চিন্তা না করিয়া বলতে পারি,
নেই মোদের অভাব  পেটুকের,
  তাইতো নেই দাম আজ খাটুকের।
স্বাধীন হইয়াও,আজ পাচ্ছি না সুখ ,
দুর্নীতি বাজরা দিচ্ছে দুঃখ,
ফুল আছে, কিন্তু নেই কলি,
এক হাতে বাজে না তালি।
জড়ো হব সে সাহস নেই আমার,
একদিন দৃষ্টি হারিয়ে যাবে ক্ষমার।
দেখো তার কি কারসাজি,
ঘরের ভিতর ধন লুকায়ে বলে,
         টাকা নেই দিতে দিতে শেষ হয়েছে পুঁজি।
ভাগ্যবান সেই চেয়ারম্যান এর আত্মীয়,পাড়ালোক
তাদের ছাড়া অন্যকে দেওয়া, ব্যাপারটা দুল্যোক।
বেড়ে যাচ্ছে  আজ ভুক্তভোগী,
দুর্নীতি করায় পর ও সে বহৎ বড় যোগী।
দুদক কত করবে আর,
দুর্নীতি বাজের তালিকার নাই পার।
জানি অনেকেই মন্দ হবেন আমার প্রতি,
মন্দ হবার কথা আপনি অনেক বড় জ্যোতি।
শুনেছিলাম তৎকালে ছিল নাকি ডাকাত,
দেখিবার সেই ভাগ্য হলো না আমার।
তবে তার থেকে বড় দেখিছে আমি,
হাতে আসলেই সবকিছু  করে দেয় ফুঁকাত,
তার  নাম দিলাম ডিজিটাল বাংলাদেশের ডিজিটাল ডাকাত।