গ্যাসের বেলুন উড়ে উড়ে পৌঁছোবে বায়ুশূন্য স্থানে।
গ্যাস ফুরিয়ে গেলে
ফুটো বেলুন টি আর উড়বে না।
তেজি ঘোড়া দৌড়ে দৌড়ে এতোই ক্লান্ত
সমস্ত শরীরের ভার মাটির উপর দিতে বাধ্য!
স্থলচর বৃহত্তম প্রাণী হাতির করুণ বৃংহিত।
রাস্তায় ছাপ ফেলে যার পদভারে
পায়ে বিঁধেছে একটা বড়ই কাঁটা!
কীর্তন করার অভ্যাস যার
সে এখন কফিনের দখলে। নীরবে ঘুমোচ্ছে।
শেষমেশ তার সাক্ষী রইলো,
ঘরের দেয়ালে ঝুলন্ত একটা বোবা ছবি।।
সকালের রোদে ঝলমল খেলা খেললো
তারপর যেনো মিলিয়ে গেলো শিশিরবিন্দু।
শুধু স্নান করলো কিছু দূর্বাঘাস!
শরতের ছোঁয়ায় রাতে শিউলি ফুটে
আর সকালে ঝরে যায়।
আহা অদ্ভুত এক ঝরে যাওয়ার খেলা
একদিন সব ঝরে যায়!
চৈত্রের রোদ কাঠফাটা।
কি মিষ্টি বাতাস দেয় তালপাতার হাতপাখা টা!
রোদে বেরোলে সঙ্গে রাখি বেতবাঁশের ছাতাটা।
শীত এসেছে ঋতুতে
সম্পর্ক তাই লেপের সাথে।
লেপ জড়িয়ে শান্তির ঘুম
ওম দেয় ওম কতো ওম!
হাতপাখা টা নিখোঁজ হলো এবার
তার আর কি দরকার?
আর ছাতা টা অবহেলায়
পড়ে আছে ঘরের এক কোনায়।
“হাতপাখা আর ছাতাটা”
৩০/০৮/২০২১।
এস.এম জাছিম।