অন্তরীক্ষের তলে
দুঃখী জাহিদ
সপ্নীল আকাশের অন্ধকারময় সাঝেঁর ফাঁকে।
নীলাসিক্ত কোন আঁচলের ছবি মায়া নিয়ে আঁকে।
বেদনা ঝড়া কান্না-হাসি রয়ে যায় তারই বাঁকে।
সিদুঁর নয় এ যেন কোন নারীর কলঙ্ক রেখেছে সাঁখে ।
সিংহরোহনে ভেলাভূমি হারিয়ে আকৃতি দিয়েছে নাকে মুখে।
আকাশ কাষ্ট শিখরনে কপলের লাল টিপ কাঁদে দুঃখে।
হিন্দ থেকে আরবীয় সব একাকার লামাজি বিশ্রী হাসিতে।
নবরসের আলিঙ্গনে দুফোটা বিশ্রী জলে আনন্দ নষ্টামিতে ।
আনা পুড়িয়ে ভাসমান পনার নিপমন্ডলে নিজের আকৃতিতে।
অনুষঙ্গ থেকে হারিয়ে যাওয়া কোন পাগলের হস্তকর্ধ মতিতে।
অম্লান হয়ে পৃথিবীর বুকে পতিত হয়ে যায় ননস্টিক সতীত্বে।
বিকলাঙ্গ কোন নগরীরর শেষ চিতার আগুন নারকীয় শতাব্দীতে।
লাও তুলে পুড়ে দাও জ্বলছে উঠুক ধষির্ত রমনীর কলিজাতে ।
তোমাদের ইজ্জত মুটায়ে যাবে অণৃণ্য অম্ভরীর লীলাতে।