পুরুষত্ব
দুঃখী জাহিদ
আমার পুরুষত্বের সবটুকু তোমার মধ্যিখানে ডুবিয়ে দিব
এখানে থাকবেনা কোন কৃপণতা আসবেনা অলসতা
নারিত্বের অধিকার যদি নিয়ে আসো সবই পাবে
আমার শরীরে অঙ্গ-প্রতঙ্গ মিশিয়ে দিব
তোমার আধ-ভাংঙ্গা ঢেউকার শরীরে ।
আমার হৃদয়ের সংস্পর্শে আলোকিত করবো তোমায়
অন্ধকারের সবগুলো পরমানু জ্বেলে দিব
অনু-পারমানু গুলো থর থর কাঁপবে সংস্পর্শে
উদর থেকে ভূদর প্রকম্পিত হবে ভালবাসায় ।
হৃদয়কার অন্তরে মিশিয়ে পুরুষত্বের সবটুকু দিব
সাগর গুলো ঢেউয়ের আঁধারে মিশে যাবে
মহাসাগর গুলো হা করে তাকিয়ে থাকবে মিলনের আর্শীবাদে
আমি আমার ভালবাসার পূর্ণাঙ্গটুকু তোমায় দিব ।
যে ঘরে থাকবো আমরা শুধুই দুজন-দুজনা
আসবাবপত্র গুলো অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবে
ঝুপের ঝাড়ে ছোট্ট নীড় যে বেঁধেছে পাখিটা
সেও উঁকি মেরে দেখবে আমাদের মিলনের মধুক্ষন ।
আমি রাঙ্গাতে চাই আমার পুরুষত্ব দিয়ে তোমাকে
নষ্ট হতে দিব না রক্তের একফোঁটা আমৃতকে
ভাঁসিয়ে নিয়ে যাব অসীম আকাশের সীমাতলে
আদরের সন্ধিক্ষন কেবল তোমারি জন্য বরাদ্দ ।
যখন রাতের মানুষ গুলো ঘুমের যন্তনায় ব্যস্ত
তখনই তোমার জন্য আমার পুরুষত্ব জেগে উঠে
হা-করে তাকিয়ে থাকি হারিয়ে যায় স্বপ্নপুরিতে
অঝুরের বৃষ্টিধারা নিয়ে যায় স্বপ্নালোকে
আর আমি একা হাতড়ে বেড়াই তোমার ভালবাসাকে ।
হৃদয়ের অস্তিরতা কেবল বাড়তে থাকে
কেবল তোমার নারিত্বের ভালবাসার জন্য
আর আমি হারিয়ে যায় কোন স্বপ্নপুরির মধ্যিখানে
বিসর্জন দেয় আমার পুরুষত্বকে যেখানে কেবল একাকিত্ব ।