✍ কবি: অভিজিৎ জানা


ভৃগুর দাদু নৃপেন বাবু ঘি কে বলেন ঘৃত
এমন তাহার ভাষার গুঁতো দেশের লোকে ভীত!
পাশের বাড়ির বিপদতারন-
গিন্নি রেগে বলল- “মরণ”
নৃপেন বাবু রটিয়ে দিলেন- বিপদতারণ মৃত।


✍ কবি: সঞ্জয় কর্মকার


মৃত্যু তাহার বাক্য বাণে যেই না গেল রটে
সাপ ও বেজির লড়াই শুরু দুই ছাওয়ালে ঘটে।
প্রবাস হতে দৌড়ে এলো
বিষয় আশয় গিলতে গেলো,
বিপদতারণ সামলে সে সব এলোই দৃশ্য পটে।


✍ কবি: অভিজিৎ জানা


চমকে বলেন আয় বাছা ধন ঝগড়াঝাঁটি রেখে
চাট্টি খানেক ভাত খেয়ে নে লঙ্কা পেঁয়াজ মেখে
জমিজমার আর কী আছে!
গেল বছর বানেই গেছে-
দুই ছাওয়ালে ভিরমি খেলো জ্যান্ত সে ভূত দেখে।


✍ কবি: সঞ্জয় কর্মকার


ভূতের নাচন শুরুই যখন দুই ছাওয়ালে ভাবে
কিছুই যখন নাই তাহলে বুঝবে ব্যাটা তবে।
লঙ্কা পেঁয়াজ তার বিয়াজে
চুকায় দিতেই রুদ্র সাজে,
টুঁটি খানি ধরলো চেপে; দিলই দারুন দেবে।


✍ কবি: অভিজিৎ জানা


প্রাণ যায় যায় বিপদতারণ- প্রাণ বাঁচাতে রত
কান্না দিল জুড়েই জোরে- শক্তি ছিল যত
নৃপেন বাবু দৌড়ে এসে
চেয়ার খানায় জাঁকিয়ে বসে
আয়েশ করে নিদান দিলেন- ব্যাটা এতক্ষণে মৃত।
~•~•~•~•~•~•~•~•~•~•~•~•~•~•~•~•~•~•~
আজ অনেকদিন পরে যুগলবন্দীর অষ্টম পর্ব প্রকাশিত হইল। এই কবিতার প্রথম পংক্তিটি গতকালের আসরে প্রকাশিত হয়েছিল পরের চারটি পংক্তি গতকালের কবিতার মন্তব্যে লেখা হয়েছে।