এমন তো হতেই পারে-
সীমান্তের কাঁটাতার গুলো উপড়ে দিয়ে
গোলাপের বাগান সাজিয়ে দেওয়া হল –
সমস্ত রাইফেল বন্দুকে রংমশাল
আর সাঁজোয়া গাড়িতে চাঁদোয়া লাগিয়ে
আন্তর্জাতিক চড়ুইভাতির আয়োজন।
মিসাইল দেগে পাঠিয়ে দেওয়া হল
প্রীতি ভোজের নেমন্তন্ন –



প্রতিবেশী যুবক দের বলা হোক –
সব থেকে সুগন্ধি গোলাপ খুঁজে এনে
সুল্গনা রমণীর খোঁপায় গুঁজে দিতে –
আর রমণীরা রাখুক পেলব পরশ
গোলাপ ক্ষত প্রেমিক পুরুষের সুঠাম বাজুতে।



এবার প্রশ্ন কর –
পারমানবিক বিস্ফোরণ চাই! কি চাই না!