দারুণ গরম ঘেমে নেয়ে ক্লান্তি আসে বেশ
সিলিং ফ্যানের ক্ষিপ্র হাওয়া মসারিতেই শেষ।
ঘুম আসেনা কি করা যায় খুললো মশারিটা
ফ্যানের হাওয়ায় ঘুমোল প্যালা ভুললো পৃথিবীটা।
লোডসেডিং-এ কারেন্ট ব্যাটা খানিক বাদে হাওয়া
মশক কুলের দান বাজিটা অমনি খুলে যাওয়া।
জ্ঞাতি গোষ্ঠ সবাই আবার পাড়া পড়শি নিয়ে
ডিগবাজিয়ে হুমড়ি খেল শরীর উপর গিয়ে।
রক্তদানের শিবির তবু থাকেন ঘুমের নায়ে
বেশ কয়টার ফাটান ভুঁড়ি ঘুমের ঘোরের ঘায়ে।
রক্তগ্রহন হুলের আকার এমনি লম্বা মোটা
প্রতিকৃতি রাখতে শরীর ফুললো গোটা গোটা।
খানিক বাদে কারেন্ট এলে ঘুরলো পাখা জোরে
হাওয়ার ঠেলায় পালায় মশা ঘুম ভাঙলো ভোরে।
শরীরখানার এমন ধরণ হাতে রক্ত মাখা
দেখে প্যালার কান্নাকাটি যায়না ধরে রাখা।
ডাক্তার তাই দেখে শুনে বললে ভায়া শোনো
গরম তাড়ায় মশারিকে খুলোনা কক্ষনো।