ঐ
শুনি,
যমুনা
নদী কুলে
বাঁশুরী বাজে,
দাঁড়ায়ে গোপাল
সখা রাখাল সাজে।
শুনে যে যশোদা মাই ,
ও,মাগো আমি ঘরে যাই
ননী ছানা নাড়ু দিয়ে,মা গো
রেখো সেজে।ক্ষুধায় জঠর মোর
জ্বলে মাঝে মাঝে।
বাজে বাঁশী ধীরে,মরমিয়া সুরে।
তা শু নে সু বল স খা ল লিতা বি শা খা,
গো ঠে এস হে ত্বরা ম জে কোন কা জে।
ঘরে কিশোরী রাই হয় উ ত লা,
কেন বাজায় বাঁশী নি ঠুর কা লা!
মন চায় ছুটে যাই ঐ নদী কু লে,
ধরি কোমল হাতে শ্যামের গ লে।
চকিত মুদিত, আঁখি মরে লা জে।
এ বাঁশীর সুর, শুনে যত জ ন
সমঝে ইশারা যার যা ম ন।
জননী বিগলিত বাৎসল্য প্রে ম,
আদরের বাছা, দূর্বাদল শ্যা ম।
সখার প্রেম বোঝে, স ক ল সখা,
হৃদয়ের এক কোনে তাদের দেখা।
সাধু সা ব ধা ন,চোরা চৌর বোঝে।
অনাবিল প্রেমময় প্রেমিকা হৃ দ য়,
দিবানিশি ভাবনারস্রোতে ভেসে যায়।
মোহন বাঁশুরী বাজে,ডাকে শ্যামরাজে,যেথা
দাঁ ড়া য়ে গো পা ল স খা রা খা ল সা জে।
ঘরানাঃ বাংলার দেউল।