কিছু দুরবিন চোখ রোজ রোজ কুণ্ডলী পাকায়
যেমন করে সাপ কুণ্ডলি পাকায়, জটাধারী সন্ন্যাস;
তেমনি করে...ওরাও কুণ্ডলি পাকায় যুক্তাক্ষর!


পাকাতে পাকাতে তারাও হয় পাহাড়ি পানের বরজ
ভাবে আর কারো দায় নেই; কেবল গেরস্তের সমস্ত গরজ!
কে জানে না, পৃথিবীর পাকস্থলি সবচেয়ে বড়সড়?
কে জানেনা, গৃহযুদ্ধের ভয়ে গেরস্ত থাকে সবসময়
জড়সড়?
তবুও.যদি কিছু অকারণ নীরবতার দায় এড়ানো যায়
তবুও যদি বানপ্রন্থে যাওয়া কোনোমতে ঠেকানো যায়!


এতোকিছুর পরেও থেমে নেই  কালের ঘর্মাক্ত শরীর;
থেমে নেই চাল-,চুলোহীন গেরস্তের নাখাস্তা দিন
তারা নিজেও জানেনা আসলে তাদের কী হয়েছে?
ভ্রম, বিভ্রম নাকি মতিভ্রম.....?
যেদিন কেল্লাফতে চলে যাচ্ছে সে ফিরবেনা কোনোদিন  
কেবল বাড়িয়ে দিয়ে যাচ্ছে আগত জন্মের  ঋণ!


যে  ঋণ ঢেকে আছে সর্বংসহা মৃত্তিকার ছায়া
তবুও ইতিহাস সাক্ষী দেয় সবকিছুর জন্য দায়ী মায়া!