একটি রাত্রির হাজারটি মহাকাব্যের কথা বলি
চাঁদহীন আকাশে ছিলো লক্ষ-কোটি চাঁদ
অলক্ষ থেকে কেউ যেনো একটু একটু করে তাতিয়ে দিচ্ছিলো
কিশোরী জোছনার নৈর্ব্যত্তিক আবাদ!


শব্দ ঘষে ঘষে হৃদয় ফুঁড়ে ডানা মেলছিল সুগন্ধি ফুল
এতো যে জানার আকুতি,
এতো যে কাকুতি-মিনতি
তবুও হয়নি এতোটুকু বিস্বাদ!
বৃষ্টির লাবণ্য গায়ে মেখেছিলো অশরীরী কিছু ভুল
তবুও তৃষিত আঁখি মনভ্রমরের মতো ছিলো আকুল!


বাক্যের কাঁটাতারে জড়িয়ে গিয়েছিলাম বারেবারে
পাগল এ হৃদয় তবুও বলছিলো
এমনি নকশিকাঁথা সুখ, বারবার ফিরে ফিরে আসুক!


কথায় কথায় বাক্য হারায়, মুদ্রিত হয় নন্দিত পাঠ
সূদুরে থেকেও কে যেনো আমার
                   মাড়িয়ে গেছে দরোজার চৌকাঠ!
পটুয়াখালীর কোনো এক প্রত্যন্ত  গ্রাম থেকে
তিনি বলছিলেন, আমাদের যাপিত জীবন এখন
খাঁচার বন্দিত্ব মেনে নেওয়া সাধের মুনিয়া পাখির                                                       মতোন!


তোতলাতে তোতলাতে বলতে চেয়েও বলতে পারিনি
আমিও বেশ আছি সাগর সংগমে, দিবানিশি সংগ্রামে
                                                  সীমাহীন
গলগঘর্ম শরীর, মন..... যাহা সহাই তাহাই সয়.....
তবুও আমি শোধিবারে চাই এ জন্মের একফোঁট                                                       ঋণ....!!