এখনও আমি শামুক বন্দি, ঝিনুক বন্দি...পণ বন্দি  
তবুও রাত্রির সাথে মাঝে-মধ্যেই হয় কিছু অলিখিত সন্ধি!


সন্ধিগুলো গায়-গতরে কাউনের মিহিদানার মতোন
খুবসুরত শব্দের মতো বর্ণে বর্ণে আছে লুকানো রতন!


আমিও বুঝে গেছি নিসিন্দা রাত্রির সফল চাওয়া
বয়ঃসন্ধির গতি, দুর্গতি যে পথে হয়েছিলো পাওয়া!


অতঃপর একদিন গেরুয়া দুপুর বেলায় আচানক দেখি
বাড়ির পেছনে একা দাঁড়িয়ে আছে কেউ একজন
তখন আমার ব্যাঙের আধুলির মতো ছোট্র একটি মন!


যে মনের কোনো নাড়ি নেই, বাড়ি নেই, নক্ষত্রও জানা নেই
তবুও উড়ন্ত চোখ যে ফেরাতে পারেনি, আমি যেনো সেই!


আমার সেই রাত্রি এখন কত্তো বড় দিন হয়েছে দিন
ফুল হয়েছে, ফল হয়েছে..  সেও হয়েছে বাসন্তী রঙিন!


কেবল
আমি আর আমার ধূসর বেলা এখনও হাঁটে স্মৃতির ঘর
কে জানতো,
আকাশ, পাহাড়, সমুদ্র সবই মুদ্রাদোষে হবে আমার পর!!