অন্ধকারের পায়ে ঘুংঘুর দেখে ভেংচি কাটে শালিকের
জোড়া ঠোঁট, বিশ্লেষণ নেড়ে ছেড়ে দেখা যায় শরীরের কোথাও নেই কোনো চোট; তবুও একদিন আড়মোড়া ভাঙে সজল সকাল....
এরপর থেকে সখিনার বর্ষার কথা আর মনে পড়ে না!


তবু্ও দৈনিক হিসাবে পাড়ায় গড়ায় কিছু পাথর সুখ
সখিনা জানে তার রুপ আছে, তাই বুক করে ধুঁক ধুঁক!


তবুও বিকালের আশায় কোনোকিছুই থেমে থাকে না
একদিন ঠিক ঠিক চলে আসে আগন্তুক কামরাঙা বেলা
নক্ষত্রগুলোকে তাড়িয়ে তাড়িয়ে সেও শিখে গেছে খেলা
তবুও কিছু গাঙচিল...ডানাহীন ওড়ে ওড়ে আসে.....
ওরা সখিনাকে নয়, তার রুপকে কচলাতে ভালোবাসে!