ইদানিং জন্ম থেকে মৃত্যুর প্রকৃত দুরত্বের কথা ভাবি
সেখানে জলের ভেতর জল খিলখিলিয়ে হাসে
তবুও আমার উড়ন্ত রথ পাহাড়ের মস্তক ভেংগে
পরিযায়ী বাতাসে ভাসে,
আমি হাসি না, হাসতে পারি না, মহাজন হাসে!!


রোজনামচার নামে কেবল সময়ের বলিদান চলে
ছুটন্ত ঘোড়ার পা থেকে যতোটুকু অর্থহীন ধূলি উড়ে
ওইটুকুতেই পাথর কথা বলে!
তবুও আমরা সবাই ভাবি, আঙুল থেকে নখের
                               ব্যবধান কতো দূরে!


তবুও
হৃদয়ের খিড়কি থেকে কেউ কেউ ভালো দেখে
আয়ুরেখা,
যার মনের প্রকোষ্টে আবেহায়াত রাখা, ভুরিভুরি.....
সে ছাড়া
কোনজন বুঝে অর্থহীন ধূলির সদর্প ওড়াউড়ি??