এই ঝকঝকে অনাবিল উঠোন আর কেউ মাড়ায় না
না সম্পাদক
না পাঠক
না মুদ্রক
আবর্জনার মতো পা্ঠকক্ষ পড়ে থাকে যতিচিহ্নহীন একা!


এতোদিন যে আলোক বিচ্ছুরিত হতো পুস্তকের গা বেঁয়ে
গরমসল্লার মতোন সুগন্ধিযুক্ত
সেই আলোক এখন পড়ে থাকে একা
পক্ষাঘাত গ্রস্ত সুন্দরী রমনীর মতো!


কিছু চোখ তার অর্ধনগ্ন বুকের দিকে তাকিয়ে মাতম করে
পানিরছিটে নিয়ে কেউ আসে না এই কারবালা
তবে কি সবাই লোমহীন বক্ষের সীমার?
মুখে মুখে কেবল মেশক-আম্বরের গন্ধ ছুটায়
আসলে আমরা সবাই আক্রান্ত আত্মঘাতী .বিমার..!!


বরুণের চায়ের মতোও এখন কবিতার কাস্টমার নাই
আমরা সবাই বড়ো কবি
আমরা সবাই হামবড়া লেখক
হৃদয়ের উঠোন ফাঁকা , কেউ পড়ুক না পড়ুক
তবুও চলুক কলমের চাকা.........................!!!