কানারামপুর গিয়েছিলাম। কোনো কানা নেই। সব জাত সাপের বাচ্চা।
ঢাল নেই। তলোয়ার নেই। নিধিরাম সর্দার। বেশ। বেশ।
খনা বচন দিয়েছিলো। সব ঠিক ঠিক পাওয়া গেছে।
উইপোকার পাখা গজিয়েছিলো। কেন গজিয়েছিলো? সবাই জানে।


কী-বোর্ড অনশন করেছিলো। এখন ক লিখলে ম হয়। পাগল হয়েছে।
রাত-দুপুরে জেগে থাকে। বেচারা কবি।
ডিকশনারিতে নতুন নতুন শব্দ খোঁজে। যেমন খুশি তেমন সাজে।
কবিতার বারটা বাজে।
টাক মাথা সবাই সুশীল নয়। তৈলাক্ত বাঁশ সবই পিচ্ছিল হয়। গো-বেচারা।
বোবার কোনো শত্রু নেই। এখন আছে।


কলুর বলদ ঘানি টানে। কলু তেল খায়। কলুর বউও খায়।
বলদ তাকিয়ে থাকে। আকাশ ছবি আঁকে। নদীর জল নিজের চুল নিজেই
ছিঁড়ে। তেলাপোকা বেঘুরে মরে।  
কোনো সমস্যা নেই। আরশিতে সব দেখা যায়।
ন্যাংটার বাটপারের ভয় কোনো কালেও ছিলো না। এখন আছে।


শুনেছিলাম ভূতের বাপের শ্রাদ্ধ হবে। এখন শুনি ভূতের বাপ মরেনি। বেঁচে আছে।
রং নাম্বারে কল এসেছিলো। পত্রটা বিচ্ছিন্ন ছিলো।
গণগুনানি চলছে। ম্যালথাসও বসে নেই। নতুন অংক কষছে।