মাতৃগর্ভ থেকে প্রারম্ভ হয়েছে যে আধাঁরের উত্তরাধিকার
এখনও বয়ে চলেছি তার সর্বৈব লেনাদেনা
কত সমুদ্রের জল ইতোমধ্যে ফেনা হয়েছে ফেনা---
তবু এতোটুকু আলো দিগন্তরেখায় আজও হয়নি কেনা!


চোখ মুঁদলেই রাহুগ্রস্ত হই--- শনি, মংগল লাগে না
চারপাশে এখনো নব্য প্রেতাত্মার সাথে খাবি খায়
               আধাঁরের প্রাগৈতিহাসিক গডজিলা
এই আধকাঁচা আধাঁর দেখতে কোনো টিকেট লাগে না!


তবুও সাধের হরিদ্রা জীবন কোথাও থেমে থাকে না
ঠিক ঠিক চিনে নেয় কাঁচামরিচ পেঁয়াজ, রসুন, আদা
আমার আঁধার বসতি দেখে স্বর্গ থেকে হাসেন দাদা
তবুও -------
বেভুলা পথিক তেপান্তরের মাঠ চিনতে ভুল করে না!


মাঝেমাঝে চোরাই পথে কিছু ভালোবাসার আলো আসে
তখন আমার স্বর্গত দাদীমা ভাঙা ভাঙা দাঁতে হাসে
আমি কেবলা হাসি না
আমি হাসতে পারি না
কেবল গনেশ উল্টে যায় গাণিতিক সূত্র,পদ্যের পর পদ্য
প্রতিপাদ স্থান ধরে টান দিলেই বুঝি রহস্যের সব জট
   আলগা হয়ে রচিত হবে  এ জীবনের প্রতিপাদ্য!


তবুও আমার, কোনো গন্তব্য নেই নগদ মূলধনী সান্ত্বনার
পোকামাকড়ের ঘর বসতিতে বসত করে যে আঁধার....
তোমাদের কথিত সভ্যতায় সে আমার,
                                  নেই কোন অধিকার;
তবুও একদিন অন্ধকারের বুক ছিঁড়ে আলোর জন্ম হবে
এই হলো আমার রেখে যাওয়া ভবিষ্যৎ প্রাধিকার!!