এখন শৈল্পিক হতে আর কোনোকিছু অবশিষ্ট নেই
দেখছ না..?  
কেমন করে নারীর ভেতর ছলাৎ ছলাৎ জল পড়ে...
চিংড়ি মাছের রক্তের মতোন হিম হয়ে যায় নারী....
তবুও থামে না পুরুষ নামিক নরককীটের বাড়াবাড়ি!


এসব কিছুতে আমি বিন্দুবিসর্গ অবাক হই না...
যখন দেখি কোনো নারী সংগঠন প্লেকার্ড হাতে রাস্তায়
নামে না, যখন দেখি কোনো মানবাধিকার সংগঠন
পোস্টার হাতে রাজপথে নেই..
যখন দেখি হাতের দশ আঙুল মুষ্টিবন্ধ করে ঘুমিয়ে থাকে শাহবাগের  প্রজন্ম চত্ত্বর...
আমি তখন অবাক হই,  হই হতবাক... কী চমৎকার!
সবাই সবকিছু স্বাভাবিক মেনে নিচ্ছে...তাহলে মাথার
উপর যতো খুশি উড়তে থাকুক দাঁড়কাক!!


তবে কি....এটা সেই অসুখ..?
কালের দাবি মেটাতেই আজ পুরুষেরা সব নপুংসক!
কে জানে না.. এমনি করে করেই বীজতলার সবখানে
ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়বে বিষাক্ত সুখ...
বলতে পারো.....এরপর কী হবে?


আমি জানি...
এরপর  তোমাদের ঘুমন্ত  কবরের উপর ঠাডা পড়বে.!
তবুও কি তোমাদের ঘুম ভাঙবে না...?
না ভাঙুক... বগলের নিচে চাপা রাখো জলের বোধ
আতুরঘরে প্রকৃতিই একদিন নিবে চরম প্রতিশোধ...!!