তোমার টোলপড়া গালে ভুল তিল দেখে তিলোত্তমা ভেবেছিলাম হায়..
কে জানতো ডাক্তার, কবরেজ, বৈদ্যি ছাড়া ওখানে
আর কারো ঠাই নাই!


নেংটিখোলা ইঁদুরের মতো সেকি দৌড় ঝাঁপ...?? এমনি
শ্রাবণ দিনে কিসের বসন্ত, কিসের হেমন্ত, প্যাপিরাসের
চোখের পাতায় ঘুমিয়ে থাকে উলঙ্গ  তলোয়ারের  খাপ!


আগে রাতকানা ছিলাম এখন বুঝি দিনেও কানা...
বায়নার পর বায়না মিটিয়ে গেছি তবুও দেখিনি আয়না
ভুলের দরোজা খুলে হায় তাও আমার হয় না বোধন
পাঁজরের দেয়াল ঘেষে কেবল শোনা যায় নাসপাতি রোদন!


বেলাবেলি শেষে ভেঙে যায় যখন শিয়ালের মায়াকান্না
তখনো আমি মিছিমিছি সাজিয়ে যাই পুতুলের ঘরকন্না
কোথায় রনিলের বিল, ডাহুক সন্ধ্যায় তোমার হাতের কিল
দেনার দায়ে সব নিলামে কিনে নিয়েছে বুঝি কোনো এক
বন্য চিল!!