পরিশ্রম, অধ্যবসায় আর বুদ্ধিদীপ্তের সহায়তায়
চরম দারিদ্রতাকে জয় করে বিভাসে
আবদুল কালাম এক প্রতিমূর্তি মানবতার  
জীবনে অমূল্য প্রাপ্তির মহাকাশে ।  


তামিলনাড়ুর রামেশ্বরম আলোকিত হয়েছিল
১৯৩১ সালের ১৫ই অক্টোবর, জন্মলগ্নের ক্ষণ
পিতা জয়নুল আবেদিন মাতা আশিয়াম্মার ঘরে
জন্ম নিয়েছিল মহান ব্যক্তিত্ব, হয়ে দরিদ্র-জন ।


পদার্থ বিজ্ঞানের মহান বিজ্ঞানী উজ্জ্বল করেছিল  
ভারতীয় প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা
প্রজ্বলিত বিজ্ঞানের মহান পদে আসীন দীপশিখা
জাগ্রত করেছিল মানব মনে নবজাগরণের আস্থা ।


মনুষ্যত্ব আর উদারতায় ভরপুর হয়ে ছড়িয়ে গিয়েছিল  
তাঁর অমূল্য বিবেকের বানী
দেশের সর্বোচ্চ পদ অলংকৃত করে
জাতি ধর্ম নির্বিশেষে বেঁধেছিল সাম্য-দানী ।


ভারতরত্ন মুকুটের অধিকারী প্রাণোজ্জল ব্যক্তিত্ব
সারা জীবন বিলিয়ে গেলেন নিজেকে ঐক্যের বন্ধনে
আলোকোজ্জ্বল অধ্যায়ের শেষ দিন হল ২০১৫-এর ২৭শে জুলাই  
অমরত্বের ঠিকানায় জাগ্রত তিনি, ভারতবাসীর মনিকোঠার অঙ্গনে ।।  
                         ***
( আজ ২৭শে জুলাই । এই দিনে ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি মহান বিজ্ঞানী এ,পি,জে,আব্দুল কালাম মেঘালয়ের শিলং-এ ভাষণরত অবস্থায় হৃদরোগে আক্রান্ত হন এবং পরে স্থানীয় হাসপাতালে পরলোক গমন করেন । আমার লেখা আজকের কবিতা তাঁর প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি ।)