কিছু পিছুটান অতীত জাগায় কুয়াশায় ঘেরা ভোরে,
প্রয়াত কান্না চিহ্ন খুঁজতে কড়া নাড়ে জোরে জোরে।
খরস্রোতা মেয়ে মেঘের পালকি  এসেছিলে মোর কাছে,
উত্তরে মাঠ ফেলে
চোরাবালি চরে ধরা পড়ো পাছে,
হাজার কবিতা ফুটে ওঠে ঠোঁটে বাবুই বেঁধেছে বাড়ি
ফুটন্ত ভাত  আলুর চোখাতে খরস্রোতা দিই পাড়ি ।
সোনার অঙ্গ ঘষা মাজা নেই তাই পুড়ে পুড়ে ছাই,
তখন আমার মনের হাটেতে লালন ফকির গাই।
উপোসী হাঁড়িটা ইশারা করেছে আয়ান ঘোষের বাড়ি,
ডানা ভাঙা পাখি করে ডাকাডাকি
আজ দুঃসময় ভারি।
শিশিরে কাঁদত শরৎ
দুগগা আসতো নদীর পাড়ে,
খরস্রোতা পাল তুলেছে   বাহক আয়ান ঘোষের ঘাড়ে।
মুক্তি খুঁজতে হাটঁছি
মিছিলে নাকি মাছ ডিম ভাতে
পায়ে পাটা মেলা তোর খরস্রোতা
হাতটা হাতে হাতে।।