মায়াবী চোখা একটি মেয়ে;
যতোবারই গেলাম আমি পেরিয়ে তার ছায়া____
অপলক দৃষ্টিতে আমারই পানে
তাকিয়ে থাকে সে অবাক হয়ে শুণ্য চোখে।
বলাও যে আমার হয় না তাকে কিছু,
পাওয়া হয় না কাছে!
যাইনি হেঁটে আমি কোনদিনই____ তার পিছু পিছু,
গল্প করা’ও যে হয়নি আজও বসে ত্রাসে।।


মনের মাঝে শত কথার
বাসা বানিয়ে রাতভর;
সকাল হতেই রাস্তার ধারে গিয়ে
বলতে চেয়েছি আমি সবই ধীরে ধীরে।
ভেবে ভেবে যখনই আমি, তাকাই তার পানে;
চোখে চোখে দু’জনার চখাচখি____
থমকে দাঁড়াই বারবার,
মুখ ফুটে আর হয় না বলা;
তোমাকেই যে চাই আমি......
তুমি শুধুই আমার......


মুচকি হাসি নিয়ে তুমি,
পাড়ি জমাও দেশে বিদেশে, কতো যে ভূমি।
নামটিও তোমার আজও অব্দি হলো না জানা;
জিজ্ঞাসা করতেও যে আমার ছিলো না মানা!
চোখের চাহনিতেই যাই থেমে.....
অবুঝ হয়ে যাই____ ঠিক যেনো “ দৈনন্দিন পত্রিকা”;
অজানা না হয় থাকুক তোমার সব।।


যে আর যাই বলুক;
ডেকে যাবো তোমায় আমি......
মায়াবী চোখে রাঙানো,
“অনামিকা”।।