বন্ধ দুচোখে ক্লান্তিরা খোঁজে ঘুমের আলিঙ্গন।
মনের সাথেই দ্বন্দে মেতেছে নাছোড়বান্দা মন।।
সন্ধানী হাত ছুঁয়েছিল কবে আহ্লাদী এলোচুল।
নরম আঙ্গুল লিখেছিল কবে স্বরলিপি নির্ভুল।।
গোলাপের গায়ে লেখা ছিলোনাতো ফোটার বয়ঃক্রম।
জীবাশ্মকেই টাটকা ভেবেছি,বুঝি বা মতিভ্রম।।
দায়সারা দিন,সহিষ্ণু রাত সহমত দুজনেই।
মনই শুধু ব্যতিক্রমী,প্রশ্ন সে করবেই।।
একদিন ছিলো, আজ নেই কেনো?
প্রয়োজন ছিলো আদৌ কি বদলানো!
তবে কেনো বদলে গেলোনা ঋতুর যাতায়াত?
ঘুরেফিরে কেনো জানালায় আসে পূর্ণিমা রাত!!
আকাশের বুকে প্রতিদিন সাজে তারাদের খেলাঘর।
নীল ছাউনিতে পসরা সাজায় মেঘেদের অনুচর!!
ফুল ফোটে রোজ,কোকিলও তো ডাকে।
তবু কেনো আজ এসবের ফাঁকে-
অচেনা আঁধার বদলে দিয়েছে আলোর পরিসর।
দ্বন্দে ফেলে দুভাগ হয়েছে চারদেওয়ালের ঘর।।