পিলপিল পায় হেটে চলে যায়
মাঠে হরেক রকম সুঁই-সুতো,
পিছু চেয়ে দেখো আকঁছে ক’ত
আছে হরেক রকম নকশা যত।


পুরনো-নতুন বীজে বুনছে কাঁথা
নাম দিয়েছে নকশী কাঁথার মাঠ,
সেই মাঠে মা’য় সুঁই রূপী লাঙ্গল-
চালিয়ে নিয়ে বুনছে ধান ও পাট।


বাহারি সব নকশা এঁকেছে মাঠে
সুতো আর সুঁই সম লাঙ্গলে মা’য়,
সম্পূর্ণ যখন নকশী কাঁথার মাঠ
ক্ষত-বিক্ষত মায়ের আঙ্গুল-গা’য়।