পদ্মার বুকে আগন্তুক রূপে করেছি আমি দেখা
সুমধুর সমুজ্জ্বল ঢেউয়ের তালে মন ভেসে চলে।
তপ্ত দুপুর বেলায় দৃষ্টি কোন হারিয়ে ফেলার কাণ্ড!
নির্মল ডিঙই নাওয়ের জেলেরা ঢেউয়ের দোলায় নেচে যায়।
নিস্তব্ধ থাকে পাড়ের বাসিন্দা "রা" কম্পনে র" ভয়ে
দল ছুটে ঘোরাঘুরি দর্শনার্থী 'র' মাঝে বিরাজমান ;
নিত্য বেলায় গৃহাগত দেখা মেলে পদ্মা প্রবাহিণীর বুকে।
দ্যুতিমান প্রণয় জেগে উঠে আগন্তুকের মনে
কাশফুল ঘাস ফুল রাশি রাশি ফুটে আছে বালুর চড়ে।
গৃহ বধূরা হাহাকার করে তাদের আশ্রয় স্থান নিয়ে
পদ্মা মায়ের মনে দেখা যায় না কোনো মমতা;
অজান্তেই ভেঙে চুরমার করে দেয় এই ভীতিপ্রদ তরঙ্গিণী।
কি উদ্ভট শৈলী দর্শনার্থী "র" ভীড়,বাসিন্দা রা ভীবিত নীবির
এখন আর তাদের মনে কোনো ভয় হয় না
শুধু বসবাস করার মতো একটা স্থান!
যেখানে থেকে উচ্ছেদ হওয়ার চিন্তা থাকবে না।