বড় সুখে আছে, ভাগ্যটা ভালো
জন্মের সাথে, সেটা গড়েছিল
জানা ছিল নাকি, কি কি হবে আগে!
আর আগে গিয়ে, কত সুখ পাবে!


যেটা ঘটে গেল, সেটাই ভাগ্য
জানা তো ছিল না, ছিল তো অজ্ঞ
তবু ভাগ্যকে, মানতেই হবে
ভাগ্যের লেখা, কি করে সরাবে!


অনেকেই বলে, ললাট লিখন
সবার লিখনে, জন্ম মরন
অন্তত, এইটুকুতে সমতা
অনেক ভেবেছে, ভাগ্যবিধাতা।


সবাই হাঁটবে, সবাই দেখবে
সবাই দ্বন্দ, কলহে ভরবে
ভাববে সকলে, যেমনই হোক না
এগুলো ভাগ্যে, লেখা কি থাকবে!


কত কত কাজ,সকলেই করি
পরীক্ষা দিই, পাশ ফেল করি
জুড়বে কি সব, ভাগ্যের সাথে!
যোগ্য জবাব, নিয়ে কে যে মাতে!


যদি থেকে থাকে, ভাগ্য কোথাও
কি করে জানব! সেটা বলে দাও
জানতে চাওয়াটা, বুদ্ধুর কাজ
বলবই আমি, নেই কোনো লাজ।


ভাগ্য বানাতে, বলে কেন লোক!
ভাগ্য তো লেখা থাকে, আগে থেকে
ঘর বাড়ী ছেড়ে, চলে যায় দূরে
ভাগ্য বানায়, কাজ করে করে।


ভাগ্য বানাতে, দেখেছি লোককে
বানানোর পরে, দেখেছি হারাতে
তাঁদের ভাগ্য, হয়নি কি লেখা!
নাকি মুছে গেছে, ভাগ্যের রেখা!


দক্ষিণের হাওয়া, বইবে দক্ষিণে
তপন উঠবে, পূবের গগনে
ভাগ্য গড়বে, বুদ্ধি ও কাজে
কি আর তর্ক, থাকে এর মাঝে!