এই ঘরেতে অনেক কারণ
ওই ঘরেতেও কোথায় অভাব!
প্রতি পদক্ষেপেই কারণ
কারণই তো ফেলছে প্রভাব।


কারণ আমার মনের ভিতর
তোমার মনে আর সকলের
যে কাজ করে প্রাণীরা সব
কারণ থাকেই প্রতি কাজের।


আবশ্যক আর অনাবশ্যক
দুই কারণেই কাজের স্থাপন
যে কাজ করছি, সে কোন ভাগে!
আবশ্যকেই কারণ মহান।


অনাবশ্যক কাজ হয় নাকি!
হয়েও যাচ্ছে অনেক কাজই
সামনে দেখে, মনটা বলে
যা জানি সব ভুলের ঘরেই।


যে কাজ করে কারণ স্মরণ
হয় না সে কাজ অগোছালো
কারণ ছাড়া কাজগুলি কি
আঁখির পাতে কাজের ধুলো!


কারণ নিয়ে কাজটা এগোয়
তেমন হওয়াই নয় কি উচিৎ!
উচিৎ হারায় যখন তখন
আর তখনি কাজ হয় চিৎ।


কোথায় তৈরী হয় যে কারণ!
কি ভাবে হয় কারণ গঠন!
জবাব আছে, যেমনই হোক
গড়লে, করি অনুসরণ।


'আলোর মাঝে বেশী কারণ'
আসছে কেন এমন ভাবনা!
কালোর মাঝে যে সব কারণ
সে সব হলো মনের আয়না।


যাওয়ার জন্য কারণ আছে।
আছে খাওয়া, ঘুমের জন্য
বিভিধ সব কারণ নিয়ে
কাজ রেখে যায় ভিন্ন চিন্হ।


কারণ গবেষণার বিষয়
কারণ নিয়েই মহাশূন্য
এক কোষী হয়ে অনেক প্রাণী
জন্মেই মরে কীসের জন্য!


বেঁচে থাকবার কারণ প্রচুর
কারণ চাইছে প্রত্যেক প্রাণ
মরণ হচ্ছে কারণ ধরেই
কারণ কি হয় সমান সমান!