সে মোর নহে
এই অক্লান্ত পৃথিবীতে ,
কত মানুষ চেনা হইয়া থাকে কেউ বা আচেন।
কাউকে নিয়া দেখি হাজারো স্বপন,
কাউকে নিয়া আবার মনের মাঝে বানাই বসতি।
হাজারো আচেনা মানুষের ভিরে,
এক চেনা মুখের খোজে আসিয়াছি।
তাহার দেখা মিলিলে ছারিবো না ,,
তাহার ওই হাত।
আমি তাহার জন্যে প্রথিক বেশে,,
ঘুরি ,গ্রামে গ্রামে শহরে শহরে।
তাহার আপেক্ষায় কত রাত ওই,,
স্টেশনে কাটাইয়া দিয়াছি তাহা নাহিক মনে।
তবুহ তাহার দেখা মিলিল না ,,
কোন দিন কোন ক্ষনে।
যানিনা না তাহার দেখা মিলিবে কি না ,,
তাহার স্মৃতি নিয়া আছি বছরের পর বছর।
তাহার ওই পলক হিন চাহনি পাগল করিয়াছে মোরে আমি আর ভুলিতে পারিনা তাহারে।
তাহার চোখে চোখ পারিবা মাএ ,,
মোর জবান হয় বন্ধ।
তাহাকে আমি কখন বলিতে পারিনি,
যে তাহাকে কত ভালোবাসি।
অন্ধের মতো তাহার জন্য ,,
বসিয়া আছি পথ পানে।
তাহার খোঁজে কাটাইয়া দিয়াছি বছরের পর বছর,
তবুহ তাহার নাহিকো কোন দেখা।
হটাৎ একদিন মেলার মধ্যে মিলিল
তাহার দেখা।
আমিতো দেখিয়া অবাক হইয়া ,
চাহিয়া আছি তাহার দৃষ্টিপান।
পরনে তাহার পরা লাল রেশমি শারি ,,
কপালে লাল টিপ পাগল করিয়াছে মোরে।
সে দেখিয়া ডাকিলো মোরে ,
আমি গেলাম তাহার সামনে।
সে কহিলো তামকে দেখিনা কয়েক বছর
হটাৎ দেখা আজ।
আমি কহিলাম তোমাকে কত খুজায়াছি
বছরের পর বছর,
কোথাও পাইনাই কো তোমার দেখা।
আজ পাইলাম তভু অনেক
দিন পর তোমার দেখা।
হটাৎ করিয়া এক খোকা আসিয়া
ধরিল তাহার হাত।
সে কহিল এটা মোর ছেলে
কহিলাম আমি অনেক সুন্দর ঠিক তমারি মতো দেখিতে।
মোর চোখে আস্রুজলে ভরিয়া গেল,
দেখিবার নাহি কেহ।
সকল সপ্ন নিমিষেই ধুলিসাধ হইয়া গেল,
কত বছরের আসা সবই শেষ।
কাহার জন্যাই বা আছি ছিলাম অপেক্ষায়
কাহার জন্যই বা বছরের পর বছর ধুলা বালিতে পরিয়া রহিয়াছি।
সে আজ অন্য কার রমোনি হইয়া বসিয়া রহিয়াছে।তাহার প্রতি মোর নাইকো কোন আধিকার।
সকল সপ্নের হইল অবসান
সকল আসা শেষ ।
কখন মনের কথা কহিতে পারিলাম না
তাহাকে।
মনের কথা মনেই রহিলো
মধ্যে খানে কাটিয়া গেলে কয়েক বছর।
চাহিছিলাম দেবদাস হইয়া কাটাইব
বাকিটা জীবন।
যাহার জন্য করিলাম মাতৃকুল তেগ
সেই আজ আমার হবার নহে।
কাহার জন্য অপেক্ষা করিয়া করিয়োনাক
নিজের জীবন শেষ।
তোমার অশ্রু তোমারি রহিবে
বুঝিবেক কেহ কভু।
যাহার জন্য তুমি অশ্রু ফালাবে সেই
হইবে অন্য কাহারো বধু।
আরো কবিতা পড়তে ভিজিট করুনঃ
www.banglarkobi24.xyz