নাহ্  হাইড্রোজেন বোমায় নয়
নাহ্ বহ্মাস্ত্রও তো কবেই বিলুপ্ত
কুরুক্ষেত্রের পর থেকে ।
তবে   এতো রক্ত কোথা থেকে এলো?
কার রক্তে ফ্রান্স বা বাংলাদেশে এতো আতর্নাদ?
এ যে তোমার আমার মতো নিরীহ  কিছু লোকের শেষ চিৎকার
" আমিও  বাঁচতে চাই ...."
নাহ্ কেউ বাঁচেনি ,শুধু অগণিত লাশের ছবি
শেষ একবার সাংবাদিকের ক্যামেরায় ঝলসে
উঠেছিল তার মুখ ।
প্রশ্ন কিন্তু থেকে যায় শেষ পর্যন্ত
একটাই প্রশ্ন "কি দোষ ছিল তার ?
কেন ছিনিয়ে নেওয়া হল বাঁচার অধিকার ?"
ভগবানও হয়তো জবাব দিতে পারেনি ।
একি ধর্ম ?নাকি নাশকতার নামে "পবিত্র" শব্দটা
ব্যবহার করে রক্ত চায় ..তাজাতাজা নিরহী প্রান?।
কি পায় এতে ?
মগজের প্রতিটি নিউরোনে কেন শুধু
একটাই শেষ ইচ্ছা "আত্মঘাতী বোমা হবো "
কেমন সে শিক্ষা যে "বিবেকও" হার মানায় ?
এটা কি আদৌ  ধর্ম্মান্ধতা নাকি সামাজ্যনৈতিক
কূটনীতি  ? ....প্রশ্নটা কিন্তু থেকেই যায় ।
যদি তাই হয় তবে তাদের পদ্ধতিটাই কপি করে
মস্তিষ্কে "বিবেকের" প্রতিস্থাপন হউক।
তাদের অনুসরণই এই মস্তিষ্কে কাজে লাগিয়ে
জঙ্গিবাদ ধ্বংস করা সম্ভব ।
কিন্তু তবুও প্রশ্ন থাকে কিভাবে ?
এটা ভাবতে হবে আমাদের মতো ভাবুক ,
চিন্তনশীলদের..আর শাসকদের তো অবশ্যই।।