চিঠি :


অথচ তোমার সব কিছু কে প্রায়রুটি দিচ্ছি...(কেনো দেবো না)একটু ভেবে দেখো। রাগবা না।
যখন বলো কাজ আছে,বলি ওকে ফাইন কর। করে এসে নক কর। বল যখন চার্জ নেই তখন বলি দাও।চার্জ  দিয়ে নক করো।
যখন বলো চোখ ব্যথা কিংবা ভালো লাগছে না তখন বলি ঠিক আছে রেস্ট করো বা ঘুম দাও। কাল কথা হবে। অসুস্থ্য হওয়া স্বাভাবিক ।
অথচ তুমি যখন চলে যাও কথা বলার মাঝখান থেকেই আমি এই ব্যাচেলর তখন, অনেক একা  ফিল করি, একা বিষণ্নতায় ভুগি।
রাতে খুব তাডাতাড়ি ঘুম গেলে আমি তখন একা দীর্ঘ রাতটায় মানবতার কাটাই। নিদ্রাকে ছুটি দেই একটা তৃষ্ণার্ত কাকডাকা সু-প্রভাত দেখার জন্য।


আবার কখনও হুট করে যখন চলে যাও কিছু না বলেন ,তখন আরো অনেক খারাপ লাগে। আমার দ্বারা এমন যদিও হয় না। বাই মিচটেক কত অযাচিত ভুল হয়। কেবল ঠাণ্ডা হয়ে একটু অবজার্ব করলেই সুন্দর সমাধান হয়।
আমি এটা বুঝি কাজ থাকবেই, চার্জ শেষ হবে, অসুস্থ্যতা আসবে, ঘুম প্রতিদিন আসবে তাই বলে কি ভালোবাসার অমর্যাদা হবে ?
ভালোবাসার কোন কমতি হবে ?
এত সস্তা কি আমাদের প্রেম- ভালোবাসা ?
না কখনই না। আমরা কেবল একটু বুঝলেই সম্পর্কটা সুন্দর ভাবে স্বর্গীয় হবে।


চলতে গেলে এসব নানাবিদ সমস্যায় পড়তে হয়। মেনেও নেই তো। তুমিও নাও। বাট একটু মিষ্টি অভিমান করো। জানিতো কেনো করো। এগুলো যে ভালোবাসা !
কাজ বা ব্যস্ততা শেষ হলেই তো আমরা আবার আমাদের মত লিপ্ত হই মহা প্রেমে।


বলার মাঝে ভুলগুলো পরের চিঠিতে শুধরে দিও।
চিঠি দিও মহারানী । চিঠি দিও....


ইতি
তোমার কবি মশাই
ডিপার্টমেন্ট হেড অফ ব্যাচেলর